মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ইবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ১১, ২০২৫, ০৪:১২ পিএম

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে পোস্ট, ইবি শিক্ষককে ধাওয়া

ইবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ১১, ২০২৫, ০৪:১২ পিএম

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে পোস্ট, ইবি শিক্ষককে ধাওয়া

ফাইল ছবি

বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে শাহ আজিজুর রহমান হল নামকরণের দিন বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ফেসবুক পোস্ট করার জেরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএ অনুষদভুক্ত হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সভাপতি সহকারী অধ্যাপক শহিদুল ইসলামকে ধাওয়া দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা।

আজ মঙ্গলবার (১১ মার্চ) বেলা সাড়ে ১২ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, সকালে প্রশাসন ভবনের তৃতীয় তলায় উপাচার্যের সভাকক্ষে ভর্তি কমিটির একটি মিটিংয়ে অংশ নেন বিভাগীয় সভাপতিরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা মিটিং রুমের বাইরে অবস্থান নিয়ে আওয়ামী লীগ-সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। 

এ সময় আওয়ামীপন্থী শিক্ষকেরা মিটিংরুম থেকে বের হয়ে যান। শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে শহীদুল ইসলাম প্রশাসন ভবন থেকে ভ্যানে উঠে বিভাগের উদ্দেশে রওনা হন। এ সময় পেছন থেকে শিক্ষার্থীরা শহীদুল ইসলামকে ধাওয়া দেন। পরে তিনি বিভাগের সভাপতির কক্ষে অবস্থান নেন। তখনো বিভাগীয় সভাপতির রুমের বাইরে দাঁড়িয়ে তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা। পরে প্রক্টরিয়াল বডির মধ্যস্থতায় তাঁকে সেখান থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

শিক্ষার্থীরা জানান, জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদুল ইসলাম প্রকাশ্যে বিরোধিতা করেন। ওই সময় আন্দোলনকে নৈরাজ্য আখ্যা দিয়ে শাপলা ফোরামের ব্যানারে করা মিছিলে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। সরকার পতনের আগের দিনেও তিনি শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে আর নয় হেলাফেলা, এবার হবে ফাইনাল খেলা স্লোগান দেন। এতকিছুর পরেও এখনো আওয়ামী লীগের পক্ষে নিয়মিত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করে যাচ্ছে সে।

অভিযোগের বিষয়ে বিভাগের সভাপতি সহকারী অধ্যাপক শহীদুল ইসলামের কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামান বলেন, অফিসিয়াল চিঠিতে তো সব অনুষদের ডিন, সভাপতিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়। তবে হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সভাপতি তার নিরাপত্তা বা আনুষঙ্গিক বিষয়ে আমাদের অবগত না করেই সভায় অংশ নিয়েছিলেন। আমরা প্রশাসন ভবন থেকে তাকে ভ্যানে তুলে দেই। এরপরে তার বিভাগে যেয়েও কথা বলেছি। উত্তপ্ত। উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে প্রক্টরিয়াল বডির মধ্যস্থতায় তাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

আরবি/আবু

Link copied!