মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


শেকৃবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ১৩, ২০২৫, ১০:১৮ পিএম

বিএনপির ইফতার অনুষ্ঠানে শেকৃবি উপাচার্য, সমালোচনার ঝড়

শেকৃবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ১৩, ২০২৫, ১০:১৮ পিএম

বিএনপির ইফতার অনুষ্ঠানে শেকৃবি উপাচার্য, সমালোচনার ঝড়

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আয়োজনে ইফতার বিতরণ অনুষ্ঠানে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) ভাইস চ্যান্সেলরের উপস্থিতি নিয়ে শেকৃবি শিক্ষার্থীদের মাঝে তুমুল সমালোচনার ঝড় উঠছে।

অনেকেই অভিযোগ করেন, এ ঘটনাটি রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব এবং পেশাদারিত্ব এর সাথে জড়িত এবং শেকৃবি প্রশাসনের রাজনৈতিক নিরপেক্ষতার নিয়ে চরমভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করে। আসলে শেকৃবি প্রশাসন রাজনৈতিকভাবে নিরপেক্ষ কি না।

এ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. বেলাল হোসেন, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আবুল বাসার এতে অংশ নেন।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) ও সরকারি নিয়ম অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চপদস্থ ব্যক্তিদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ। শেকৃবি ভিসির এই অনুষ্ঠানে যোগদানকে অনেকেই নিয়মবহির্ভূত ও পেশাদারিত্ববিরোধী বলে মনে করছেন।

এ ছাড়া শিক্ষার্থী ও শিক্ষক সমাজের একাংশ এই ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

তারা মনে করছেন, উপাচার্যের এমন আচরণ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন ও নিরপেক্ষতাকে হুমকির মুখে ফেলেছে। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান হিসেবে ভিসির নিরপেক্ষতা বজায় রাখা উচিত ছিল।

শিক্ষার্থীরা প্রশ্ন তুলছেন, একজন উপাচার্য যদি রাজনৈতিক প্রোগ্রামে অংশ নেন, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরপেক্ষতা ও পেশাদারিত্ব কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে?

এ বিষয়ে শেকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল লতিফ বলেন, এটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারীদের একটি প্রোগ্রাম ছিল যেখানে দোস্তদের মধ্যে ইফতার বিতরণ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ‍‍‍‍`তারা আমাকে ডেকেছিল, তাই আমি গিয়েছি। এটা বিএনপির কোনো প্রোগ্রাম ছিল না। তারা বিএনপি ও করে না।‍‍‍‍`

তবে ব্যানারে দেখা যায়,এটি ছিল ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি আয়োজিত প্রোগ্রাম।

উল্লেখ্য, এর আগেও ছাত্রদলের ব্যানারে কয়েকজন শিক্ষককে মানববন্ধন করতে দেখা গেলে বিতর্কের সৃষ্টি হয়।

আরবি/এসআর

Link copied!