বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ৭, ২০২৫, ০১:৩৯ পিএম

ড্যাফোডিলের সেই শিক্ষককে বহিষ্কার

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ৭, ২০২৫, ০১:৩৯ পিএম

ড্যাফোডিলের সেই শিক্ষককে বহিষ্কার

ছবি: সংগৃহীত

‘গ্লোবাল স্ট্রাইক ফর গাজা’ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বিতর্কিত মন্তব্যের পর ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষক তাহমিনা রহমানকে প্রাথমিকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।

সোমবার (৭ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখপাত্র এবং এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্সের পরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ মিজানুর রহমান রাজু  এ তথ্য জানিয়েছেন।

অধ্যাপক সৈয়দ মিজানুর রহমান রাজু বলেন, শিক্ষক তাহমিনা রহমানকে প্রাথমিকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয় নিয়ম মেনে স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে।

এর আগে ‘গ্লোবাল স্ট্রাইক ফর গাজা’ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি হওয়া ভুল বোঝাবুঝির পর ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষিকা তাহমিনা রহমান একটি ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে দুঃখ প্রকাশ করে সবার কাছে ক্ষমা চেয়েছেন। সোমবার মধ্যরাতে এক ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে তিনি এ ক্ষমা চান।

স্ট্যাটাসে তাহমিনা রহমান লিখেছেন, আমি সাম্প্রতিক ঘটনাটি নিয়ে কিছু বলতে চাই, যা ৭ এপ্রিল, ২০২৫-এ গ্লোবাল স্ট্রাইক ফর গাজাকে কেন্দ্র করে ঘটেছে। প্রথমেই বলতে চাই, আমার কথার ভুল বোঝাবুঝির কারণে যে গভীর কষ্ট ও বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে তার জন্য আমি গভীরভাবে দুঃখিত। আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুন । আমি কখনোই ফিলিস্তিন ও গাজার মজলুম মুসলিমের  ওপর নিকৃষ্ট ইসরায়েলের ঘৃণিত হত্যাযজ্ঞ সমর্থন করিনি, এখনো করি না, কখনোই করব না।

তিনি লিখেন, যে স্ক্রিনশটগুলো অনলাইনে ছড়িয়ে পড়েছে, তা আমার প্রকৃত মনোভাবকে প্রতিফলিত করে না। এখানে একটি ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে, এবং আমার কথাগুলো ভুলভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। আমি নিঃসন্দেহে গাজা ও তার জনগণের পাশে আছি, তাদের ন্যায়বিচার ও স্বাধীনতার দাবিকে কঠোরভাবে ও গভীরভাবে সমর্থন করি। ফিলিস্তিনের মুসলমানদের হত্যার জন্য আমি ইসরায়েলের করুণ ধ্বংস চাই, মনেপ্রাণে চাই, আল্লাহর কাছে চাই।

শিক্ষিকা লিখেন,যেহেতু আমার ছাত্রছাত্রীদের সাথে কথোপকথনটি ছিল কিছুটা বিকেলের দিকের, আমি সারাদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় এক্টিভ না থাকার জন্য আমি বুঝতে পারিনি এটি পুরো বিশ্বের ও বাংলাদেশের স্টুডেন্টদের একটি কালেক্টিভ প্রটেস্ট। আমি নিতান্তই আমার নিজ ব্যাচের সেকশনের কিছু শিক্ষার্থীর সিদ্ধান্ত ভেবেছিলাম তাই আমার প্রতিক্রিয়া এরূপ ছিল। তবে সেটা হলেও আমার এইরূপ প্রতিক্রিয়া দেখানো ঠিক হয়নি। এই কারণে আমি আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী।

আরবি/এসবি

Link copied!