বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ২, ২০২৫, ০৩:২০ পিএম

ভাইরাল ঘিবলির জনপ্রিয় ১০ সিনেমা

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ২, ২০২৫, ০৩:২০ পিএম

ভাইরাল ঘিবলির জনপ্রিয় ১০ সিনেমা

ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত

স্টুডিও ঘিবলি সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ঘিবলি স্টাইলে তৈরি করা ছবি এখন প্রায় প্রতিটি টাইমলাইনে দেখা যাচ্ছে, এবং তারকারাও এই ট্রেন্ডে অংশগ্রহণ করছেন।

পুরোনো সিনেমার বিখ্যাত দৃশ্য ঘিবলি স্টাইলে নতুন করে প্রকাশিত হচ্ছে। যা পুরনো ঐতিহাসিক ঘটনার প্রতি নতুন করে আলো ফেলছে।

স্টুডিও ঘিবলি, যা ১৯৮৫ সালে হায়াও মিয়াজাকি, ইসাও তাকাহাতা এবং তোসিও সুজুকির দ্বারা প্রতিষ্ঠিত, এক অবিস্মরণীয় অ্যানিমেশন প্রতিষ্ঠান। তাদের সিনেমাগুলি শুধুমাত্র বিশ্বব্যাপী দর্শকদের মন জয় করেছে, বরং অস্কার, গোল্ডেন গ্লোব, বাফটাসহ বহু পুরস্কারও অর্জন করেছে। এই ট্রেন্ডের সময়ে স্টুডিও ঘিবলির কিছু বিখ্যাত সিনেমার নাম ও সংক্ষিপ্ত গল্প তুলে ধরা হল:

দ্য টেল অব দ্য প্রিন্সেস কাগুয়া (২০১৩)

দ্য টেল অব দ্য প্রিন্সেস কাগুয়া সিনেমার  দৃশ্য

বাঁশের গুঁড়ির ভেতর ক্ষুদ্রাকৃতির জলপরী খুঁজে পায় এক কৃষক দম্পতি। তাদের কাছে বড় হতে থাকে সে। তার রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ে করতে চায় অনেকে। তবে তাকে বিয়ে করতে হলে দিতে হবে ভালোবাসার প্রমাণ। এমন অনেক কাজ দেওয়া হয় তাদের, যা করা প্রায় অসম্ভব। সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন ইসাও তাকাহাতা।

অনলি ইয়েসটারডে (১৯৯১)

অনলি ইয়েসটারডে সিনেমার  দৃশ্য

শহুরে জীবনে ক্লান্ত ২৭ বছর বয়সী তাইকো ওকাজিমা। শহুরে পরিবেশ থেকে মুক্তি পেতে সে বেড়াতে যায় তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে, গ্রামে। সেখানে গিয়ে তার চোখে ভাসতে থাকে শৈশবের মধুর সব স্মৃতি। এ সিনেমাটিরও পরিচালক ইসাও তাকাহাতা।

কিকিস ডেলিভারি সার্ভিস (১৯৮৯)

কিকিস ডেলিভারি সার্ভিস সিনেমার  দৃশ্য

তের বছর বয়সী কিকি তার বিড়ালকে নিয়ে সমুদ্রতীরবর্তী একটি শহরে চলে যায়। উড়ন্ত কুরিয়ার সার্ভিস চালু করে সেখানে সে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তবে এক সময় সে জাদুকরী ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। সে ক্ষমতা ফিরে পেতে তাকে আত্মসন্দেহ কাটিয়ে উঠতে হবে। সিনেমাটি বানিয়েছেন হায়াও মিয়াজাকি।

গ্রেভ অব দ্য ফায়ারফ্লাইস (১৯৮৮)

গ্রেভ অব দ্য ফায়ারফ্লাইস সিনেমার  দৃশ্য

দুই ভাইবোনের লড়াইয়ের গল্প। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার ঘটনা। হামলায় তাদের বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে যায়। মাকে হারায় তারা। এ পরিস্থিতিতে ছোট বোনকে রক্ষার দায়িত্ব নেয় বড় ভাই। ইসাও তাকাহাতা বানিয়েছেন সিনেমাটি।

স্প্রিটেড অ্যাওয়ে (২০০১)

স্প্রিটেড অ্যাওয়ে  সিনেমার  দৃশ্য

মা-বাবার সঙ্গে জাপানের এক গ্রামে বেড়াতে যায় শিশু চিহিরো। ভুল করে এক জঙ্গলে ঢুকে পড়ে তারা। সেখানে একটি পার্ক। নানা রকম খাবারের স্টল সাজানো সেখানে। সেই খাবার খেয়ে চিহিরোর মা-বাবা শুকরে পরিণত হয়। তাদের স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করতে থাকে চিহিরো। সিনেমাটি বানিয়েছেন হায়াও মিয়াজাকি।

দ্য বয় অ্যান্ড দ্য হেরন (২০২৩)

দ্য বয় অ্যান্ড দ্য হেরন  সিনেমার  দৃশ্য

যুদ্ধে মাকে হারায় তরুণ মোহিতো। নতুনভাবে জীবন শুরুর জন্য গ্রামে তার পারিবারিক সম্পত্তিতে যায়। সেখানে একজন জানায়, তার মা এখনো বেঁচে আছে। তার কথা বিশ্বাস করে এক পরিত্যক্ত টাওয়ারে প্রবেশ করে মোহিতো, যা তাকে অন্য এক জগতে নিয়ে যায়। হায়াও মিয়াজাকি বানিয়েছেন সিনেমাটি।

দ্য সিক্রেট ওয়ার্ল্ড অব অ্যারিটি (২০১০)

দ্য সিক্রেট ওয়ার্ল্ড অব অ্যারিটি সিনেমার  দৃশ্য

ছোট অ্যারিটি তার মা-বাবার সঙ্গে থাকে এক বাড়ির গোপন কক্ষে। ওই বাড়ির মালিকও এটা জানে না। মাঝে মাঝে খাবার সংগ্রহের জন্য বের হয়। ওই বাড়ির ছেলে শনের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব তৈরি হয়, কিন্তু এই সম্পর্ক অ্যারিটির পরিবারের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। হিরোমাসা ইয়োনেবায়াশি ও গ্যারি রাইডস্ট্রম বানিয়েছেন সিনেমাটি।

প্রিন্সেস মনোনোকে (১৯৯৭)

প্রিন্সেস মনোনোকে সিনেমার  দৃশ্য

বীর যোদ্ধা আশিতাকা তার গ্রামকে বাঁচাতে গিয়ে অভিশাপের শিকার হয়। অভিশাপ থেকে মুক্ত হতে বিপজ্জনক যাত্রা শুরু করে সে। একপর্যায়ে যুদ্ধরত দুটি বংশের সঙ্গে সেও জড়িয়ে পড়ে। সিনেমাটির পরিচালক হায়াও মিয়াজাকি।

মাই নেইবর টোটোরো (১৯৮৮)

মাই নেইবর টোটোরো সিনেমার  দৃশ্য

দুই বোন সাতসু ও মেই। বাবার সঙ্গে থাকে। হাসপাতালে তাদের মা অসুস্থ মা। মায়ের সেরে ওঠার অপেক্ষায় তারা। বাড়ির আশপাশে ঘুরতে ঘুরতে তাদের সঙ্গে পরিচয় হয় কিছু অদ্ভুত প্রাণীর। এ সিনেমাটিরও পরিচালক হায়াও মিয়াজাকি।

হোয়েন মার্নি ওয়াজ দেয়ার (২০১৪)

হোয়েন মার্নি ওয়াজ দেয়ার  সিনেমার  দৃশ্য

পালক মা-বাবার জোরাজুরিতে গ্রামে বাস করতে বাধ্য হয় দুর্দশাগ্রস্ত এক মেয়ে। সেখানে মার্নি নামের এক রহস্যময় মেয়ের সঙ্গে পরিচয় হয় তার। মার্নির সাহায্যে সে খুঁজে পায় নিজের আসল পরিচয়। হিরোমাসা ইয়োনেবায়াশি বানিয়েছেন সিনেমাটি।

আরবি/শিতি

Link copied!