বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ২৯, ২০২৫, ১১:৪০ পিএম

‘হানি ট্র্যাপ’ কাণ্ডে অভিযুক্ত মডেল মেঘনা জামিনে মুক্ত

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ২৯, ২০২৫, ১১:৪০ পিএম

‘হানি ট্র্যাপ’ কাণ্ডে অভিযুক্ত মডেল মেঘনা জামিনে মুক্ত

আলোচিত মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহিত

প্রায় তিন সপ্তাহ পর কারামুক্ত হলেন আলোচিত মডেল ও ‘মিস আর্থ বাংলাদেশ ২০২০’ বিজয়ী মেঘনা আলম।

প্রতারণা ও চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারে ছিলেন তিনি।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে জামিনে মুক্তি পান এই মডেল। সিনিয়র জেল সুপার মোছা. কাওয়ালিন নাহার এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

কারা ফটকে উপস্থিত ছিলেন তার বাবা ও নিকটাত্মীয়রা।

মেঘনার আইনজীবী তাহমীম মহিমা বাঁধন বলেন, বিকেলে জামিননামা পৌঁছায়, এরপর কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান। 

আদালতে নারী বিবেচনায় জামিন মঞ্জুর করেন ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্লাহ।

গত ৯ এপ্রিল রাত রাজধানীর বসুন্ধরার একটি ফ্ল্যাটে যখন মেঘনা ফেসবুক লাইভে এসে বলছিলেন— ‘পুলিশ পরিচয়ে কেউ দরজা ভাঙার চেষ্টা করছে’, ঠিক তার কিছুক্ষণের মধ্যেই লাইভ বন্ধ হয়ে যায়।

এরপরই তাকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ। পরদিন বিশেষ ক্ষমতা আইনে তাকে ৩০ দিনের জন্য কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়।

তবে এই আটকাদেশ ঘিরে ওঠে প্রশ্ন। ১৩ এপ্রিল হাই কোর্ট জানতে চান ঠিক কী কারণে তাকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে আটক রাখা হয়? এর কোনো সন্তোষজনক ব্যাখ্যা আসেনি প্রশাসনের পক্ষ থেকে।

তবে ঝড় থামেনি। ১৭ এপ্রিল মেঘনাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয় ধানমন্ডি থানার এক চাঞ্চল্যকর মামলায়। অভিযোগ ছিল, সৌদি দূতাবাসের এক কর্মকর্তাকে ‘প্রেমের ফাঁদে’ ফেলে প্রতারণা ও অর্থ আদায়ের চেষ্টা করেন মেঘনা এবং তার সহযোগী দেওয়ান সমির।

এক কূটনীতিকের কাছে ৫ মিলিয়ন ডলার দাবি করার অভিযোগ আনা হয় এই চক্রের বিরুদ্ধে।

মেঘনা আদালতে বলেন, শুধু সৌদি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গেই আমার প্রেমের সম্পর্ক ছিল, অন্য কারো সঙ্গে নয়। 

অভিযোগে আরও জানানো হয়, এই চক্র সুন্দরী নারীদের মাধ্যমে কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের ফাঁদে ফেলে ব্ল্যাকমেইল করত। সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে আদায় করত মোটা অঙ্কের অর্থ।

এ মামলার অন্যতম আসামি দেওয়ান সমির বর্তমানে রিমান্ড শেষে কারাগারে রয়েছেন। আর আলোচনার কেন্দ্রে থাকা মেঘনা আলম জামিনে মুক্ত। তবে মামলার তদন্ত অব্যহত থাকবে।

মামলা থেকে কীভাবে বেরিয়ে আসবেন তিনি এখন সেটাই দেখার অপেক্ষা।

আরবি/নক

Link copied!