খালিদ স্মরণে গাইলেন টিনা রাসেল

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: মার্চ ১৯, ২০২৫, ০৫:২২ পিএম

খালিদ স্মরণে গাইলেন টিনা রাসেল

খালিদ ও টিনা। ছবি: সংগৃহীত

নব্বই শূন্য দশকের তুমুল জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী খালিদ বর্তমান জেনারেশনের কাছেও সমান জনপ্রিয়। বিশেষকরেহয়নি যাবারও বেলা’, ‘সরলতার প্রতিমা’, ‘আবার দেখা হবে মতো অসংখ্য জনপ্রিয় গান তার কণ্ঠে তোলা।

সেই মানুষটি অনেকটা অকালেই চলে গেলেন না ফেরার দেশে। ১৮ মার্চ ছিল তার প্রস্থানের প্রথম বর্ষপূর্তি। দিনটিকে স্মরণে রেখে তরুণ মুন্সীর লেখা জুয়েল-বাবুর সুরে খালিদের গাওয়া অসম্ভব জনপ্রিয় গানসরলতার প্রতিমানতুন আবহে কণ্ঠে তুলেছেন এই প্রজন্মের জনপ্রিয় শিল্পী টিনা রাসেল। তৈরি করেছেন একটি ভিডিও। আর সেটি শিল্পী নিজের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করেছেন খালিদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীর (১৮ মার্চ) শেষ প্রহরে।

গানটি প্রকাশ প্রসঙ্গে টিনা বলেন, ‘একজন সত্যিকারের শিল্পীর কখনও মৃত্যু হয় না, কারণ তারা বাঁচেন তাদের কর্মে। প্রিয় শিল্পী খালিদ ভাইয়ারসরলতার প্রতিমাজীবনভর শুনে এসেছি, আজ খুব শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে গানটা শেয়ার করলাম সবার জন্য। প্রিয় শিল্পী যেখানে আছেন, অবশ্যই খুব ভালো আছেন। গানটা কেমন লাগলো জানাবেন।

বলাই বাহুল্য, তুমুল জনপ্রিয় খালিদের এই গানটি টিনার কণ্ঠে প্রকাশের পর থেকে শ্রোতা-দর্শকরা ভালোই মুগ্ধতা প্রকাশ করছেন ইউটিউব ফেসবুকে মন্তব্যের ঘরে।

বলা দরকার, ১৯৮১ সালে খালিদের গানের জগতে যাত্রা। ১৯৮৩ সালেচাইমব্যান্ডে  যোগ দেন। ব্যান্ডেরনাতিখাতি বেলা গেলগানটি তুমুল জনপ্রিয়তা পায়। এই গানের মাধ্যমেই খালিদ হয়ে ওঠেন তরুণদের ক্রেজ। এরপর অসাধারণ সব কালজয়ী গান উপহার দেন তিনি।

অন্যদিকে, টিনা রাসেল এই প্রজন্মের অন্যতম সমৃদ্ধ কণ্ঠশিল্পী। গান নিয়ে উচ্চতর পড়াশুনা শেষে নিয়মিত গাইছেন সিনেমা, নাটক মঞ্চে। মৌলিক আধুনিক গানের পাশাপাশি নিয়মিত কণ্ঠে তুলছেন পুরনো দিনের গানও। নিজস্ব বাচনভঙ্গি সাবলীল উপস্থাপনার কারণে টেলিভিশন দর্শকদের মনেও জায়গা করে নিয়েছেন এই শিল্পী। পাশাপাশি একজন সফল উদ্যোক্তাও তিনি। উদ্যমী এই তরুণ তারকা নিজেকে বরাবরই তুলে ধরছেন নানান মাধ্যমে। তবে সবকিছু ছাপিয়ে গানের মাঝেই আনন্দ খুঁজে পান টিনা রাসেল।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!