গ্র্যাজুয়েশনের পর অনেকের অনেক ধরনের কাজে প্রবেশের ইচ্ছা থাকে। কারও সরকারি, কারও বেসরকারি, কেউ কেউ আবার পারিবারিক ব্যবসায় প্রবেশ করে। অনেকে আবার পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইমে জবে যুক্ত থাকে। ফলে আগে থেকে একটা অভিজ্ঞতা হয়। গ্র্যাজুয়েশন শেষে এভাবে ঘুরঘুর করছেন অনেকেই। তবে চাকরি খোঁজারও আছে কায়দাকানুন! তাড়াহুড়ার কিছু নেই। ধীরে-সুস্থে চাকরি খুঁজতে হবে। তৈরি করতে হবে নেটওয়ার্কিং। নিত্যনতুন মানুষের সঙ্গে মিশতে হবে। যোগাযোগ রাখতে হবে। এতে সহজ হবে পছন্দসই চাকরি পেতে। রিয়েল লাইফেই নয়; নেটওয়ার্কিং গড়ে তুলতে হবে সামাজিক যোগাযোগ সাইটেও। লিংকডইনের মতো প্রফেশনাল সামাজিক সাইটে একটি অ্যাকাউন্ট এখন সময়ের দাবি। অনেকে আবার বিভিন্ন ধরনের ট্রেনিং বা শর্ট কোর্স করতে পারেন যাতে চাকরিতে অনেক কাজে দেবে।
আমি সিদ্ধেশ্বরী ডিগ্রি কলেজ থেকে সদ্য পাস করেছি। পড়াশোনার পাশাপাশি মার্কেটিংয়ে জব করতাম। এখনো সেটা করছি। মার্কেটিং এ প্রায় তিন বছরের অভিজ্ঞতা হয়েছে। আমাদের পারিবারিক ব্যবসা আছে। আমি চাই মার্কেটিংয়ের কাজ করে আমার পারিবারিক ব্যবসাটাকে বড় করতে। আমি পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন কোম্পানির মার্কেটিং এর প্রমোশনাল কাজ করেছেন যেমন, লিফলেট বিতরন, ইভেন্ট অরগানাইজ, করপোরেট মার্কেটিং করা। আমি এখনো বিভিন্ন কোম্পানির ব্র্যান্ড মার্কেটিং করি লোকাল মার্কেটে। এতে আমার লোকাল মার্কেটে একটা নেটওয়ার্ক তৈরি হয়েছে; যে নেটওয়ার্ক আমার ব্যবসার জন্য ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি।আমার মতে, মার্কেটিংয়ের চাকরির বাজার বিশাল কিন্তু সেখানে দক্ষ লোক কম।
অনুলিখন : মিনহাজুর রহমান নয়ন
আপনার মতামত লিখুন :