বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ৪, ২০২৫, ০৭:৩৩ পিএম

banner

রোজায় সুস্থ থাকতে পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ৪, ২০২৫, ০৭:৩৩ পিএম

রোজায় সুস্থ থাকতে পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি

ফাইল ছবি

পবিত্র রমজান মাসে জীবনযাপন একদমই বদলে যায় ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের। এ মাসে ভোর রাতে সেহরি খাওয়ার পর সারাদিন না খেয়ে থেকে সন্ধ্যায় মাগরিবে ইফতার করা হয়। এই দীর্ঘ সময় যেমন না খেয়ে থাকতে হয়, আবার সন্ধ্যায় ইফতারের পর মাগরিব এবং এশার নামাজ আদায় করেন সবাই। এরপর তারাবিহর নামাজ আদায় করা হয়।

রাতের নামাজ শেষে মাত্র কয়েক ঘণ্টা পরই সেহরি খাওয়ার সময় হয়। দিন ও রাতে ইবাদতের কারণে এ মাসে কেউ কেউ পর্যাপ্ত ঘুমাতে পারেন না। হঠাৎ করে জীবনযাপনে পরিবর্তন আসলে শুরুর দিকে সমস্যা হওয়া স্বাভাবিক। তবে কিছুদিন পর সব ঠিক হয়ে যায়। 

এদিকে সুস্থ থাকতে পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি। সারাদিন রোজা থাকার পর যথেষ্ট ঘুম না হলে ক্লান্তি, বিরক্তি ও অন্যান্য স্বাস্থ্যজনিত সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ জন্য ঘুমের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। রোজায় ঘুমের অভাব কাটিয়ে উঠার উপায় নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম ডেইলি পাকিস্তান। এ ব্যাপারে জেনে নেয়া যাক তাহলে।

ঘুমের সময়সূচি তৈরি করা : ইফতার ও সেহরির মধ্যকার অন্তত চার ঘণ্টা ঘুমের সময় নির্ধারণের চেষ্টা করুন। সেহরি ও ফজরের নামাজের পর অতিরিক্ত দুই ঘণ্টা ঘুমের চেষ্টা করুন। এতে অন্তত ছয় ঘণ্টা ঘুম হবে। এই অস্থায়ী পরিবর্তনের সঙ্গে শরীরকে খাপ খাইয়ে নিতে ঘুমানো ও ঘুম থেকে উঠার সময়ের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার চেষ্টা করুন। 

ঘুমের নির্দিষ্ট সময় মেনে চলা: রমজান মাসে যেহেতু জীবনযাপনে পরিবর্তন আসে, তাই এ মাসে একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ ঘুমের সময়সূচি করে নিন। প্রতিদিন একই সময় ঘুমাতে যাওয়া এবং ঘুম থেকে উঠা শরীরের অভ্যন্তরীণ ঘড়ি নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে। এতে সহজেই ঘুমিয়ে পড়া সহজ হয় এবং ঘুমের অভাবের প্রভাব অনেকটাই কমে।

কিছুটা ঘুমিয়ে নেয়া: রমজানে চেষ্টা করুন দিনের বেলায় অল্প সময়ের জন্য ঘুমানো যায় কিনা। বিশেষ করে ২০-৩০ মিনিটের মতো ঘুমানোর সময় বের করার চেষ্টা করুন। এই অল্প সময়ের ঘুম আপনার সতর্কতা বৃদ্ধি এবং শক্তির মাত্রা পুনরুদ্ধার করতে পারে। তবে দিনের বেলায় দীর্ঘ সময় না ঘুমানোই ভালো। এতে রাতে ঘুমাতে দেরি বা ঘুম ব্যাহত হতে পারে।

ডায়েটে নজর দেয়া: ইফতার ও সেহরির সময় আপনি যেসব খাবার খান, তা আপনার ঘুমের মানের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। এ জন্য অতিরিক্ত চিনিযুক্ত ও চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। কেননা, এসব খাবার হজম করতে কঠোর পরিশ্রমের প্রয়োজন হয় এবং ঘুমে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। আবার ঘুমের আগে চা-কফির মতো ক্যাফেইন গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকুন।

আরবি/এস

Link copied!