শরীরচর্চার কোনো নির্দিষ্ট বয়স নেই। যত ছোট থেকে ব্যায়াম করা যায় ততই ভালো। তবে জিম বিশেষজ্ঞদের মতে, সাধারণত জিমে গিয়ে ব্যায়াম করার উপযুক্ত সময় হলো ১৭-১৮ বছরের পর। যদি শারীরিক গঠন যথেষ্ট পরিমাণে হয়ে যায়, সে ক্ষেত্রে এর আগেও জিম শুরু করা যায়। শরীর সুস্থ রাখার জন্য শরীরচর্চা যেমন জরুরি, তার থেকেও বেশি জরুরি সঠিক খাদ্যাভ্যাস।
ফিট থাকতে কে না চায়? তবে সে জন্য প্রয়োজন নিয়ন্ত্রিত খাওয়া-দাওয়া আর শরীরচর্চা। আজকাল অনেকেই ফিট থাকতে জিমে গিয়ে ঘাম ঝরাচ্ছেন। যারা নিয়মিত জিম করেন, তাদের খাদ্য তালিকা অন্যদের চেয়ে কিছুটা ভিন্ন হয়। আগের সেই সময়টা এখন আর নেই! আগে সবাই স্বাস্থ্যকর খাবার খেতেন। সামান্য শারীরিক কসরতই যথেষ্ট ছিল স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য। কিন্তু এখনের দৃশ্যপট যেন ভিষণ আলাদা। দৈনন্দিন জীবনে আমাদের সময়সূচির গরমিলের জন্য হয়ে ওঠে নানা সমস্যা। না ঘুমের ঠিক আছে, না খাদ্যের। ঘরের খাবারের থেকে বাইরের খাবারই আমাদের কাছে প্রাধান্য পায় বেশি। বাইরের খাবারের পাশাপাশি পার্ক আর খেলার মাঠের স্বল্পতাও চোখে পড়ার মতো। তাহলে শারীরিক সুস্থতা নিশ্চিত করতে আপনাকে অবশ্যই বেছে নিতে হবে বিকল্প কোনো উপায়। তা হচ্ছে ফিটনেস সেন্টার। রাজধানীর মগবাজারের ইএলবি ফিটনেস সেন্টারের ট্রেইনার সানি রূপালী বাংলাদেশের পাঠকদের কিছু পরামর্শ দেন।
শরীর ফিট রাখতে
ফিট থাকতে হলে যে জিম করতে হবে, এমন কোন কথা নেই। জিম না করেও ফিট থাকা সম্ভব। যেমন প্রতিদিন খেলাধুলা করলে আপনে ফিট থাকবেন। প্রপার ডায়েট মেইন্টেইন করলেও আপনে ফিট থাকবেন। একটু হাটা চলা করলে ফিট থাকবেন। কিন্তু জিম করলে সবদিক দিয়ে ফিট থাকতে পারবেন; সব কিছু একটি টাইম প্ল্যান অনুযায়ী চলতে পারবেন। নিয়ম-মাফিক খাওয়া-দাওয়া ও ঘুমানো হবে। ফলে শরীর খুব সহজে ফিট থাকবে।
শরীরে কেমন পরিবর্তন আসে
এক্সারসাইজ, ডায়েট প্ল্যান করলে অবশ্যই পরিবর্তন আসবে। সেটা অবশ্য কতদিন পর আসবে, সেটা বলা সম্ভব নয়। সেটা আপনার ওপর ডিপেন্ড করবে। কি পরিমান ফোকাস দিবেন এক্সসারসাইজ ও ডায়েটের ওপর; তা ডিপেন্ড করে।
যে বিষয় খেয়াল রাখতে হবে
জিম করলে আজে বাজে কিছু খাওয়া যাবেনা। ডায়েট প্ল্যান অনুযায়ী খাওয়া-দাওয়া করতে হবে, চলাফেরা করতে হবে।
আপনার মতামত লিখুন :