শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১২, ২০২৪, ০১:০৭ পিএম

পরিকল্পনা উপদেষ্টা

প্রকল্পের দুর্নীতি প্রতিরোধে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১২, ২০২৪, ০১:০৭ পিএম

প্রকল্পের দুর্নীতি প্রতিরোধে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে

ছবি: সংগৃহীত

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, প্রকল্পের বিভিন্ন পর্যায়ে দুর্নীতি ও অনিয়মের সুযোগ রয়েছে। তবে এগুলো রোধে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) সচিবালয়ে ক্রয় প্রক্রিয়ায় ‘পিপিএ-২০০৬’ এবং ‘পিপিআর-২০০৮’ এর বিধি-বিধান প্রয়োগের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা চিহ্নিতকরণ এবং করণীয় নির্ধারণ বিষয়ক সভা শেষে উপদেষ্টা এ কথা বলেন। সভায় আরও কয়েকজন উপদেষ্টা উপস্থিত ছিলেন।

পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রকল্প পর্যায়ে বহুস্তরে দুর্নীতি হয়ে থাকে। প্রথমত প্রজেক্টগুলো যেভাবে বানানো হয় তখনই নিয়মের অনেক ব্যতিক্রম হয়। এর থেকেও বড় কথা হলো প্রকল্পগুলো যখন অনুমোদন হয়, অনুমোদনের পরে যে ক্রয়নীতির মাধ্যমে যাদের ঠিকাদার নিয়োগ করা হয়, এগুলোর মধ্যে অনেক ফাঁক-ফোকর আছে। দেখা যায়, একই প্রতিষ্ঠান বারবার ওই প্রকল্পগুলো পেয়ে যাচ্ছে। কেন পেয়ে যাচ্ছে এজন্য কিছু নীতি, নিয়ম-কানুন দায়ী।’

তিনি বলেন, ‘যতদূর পারা যায় প্রকল্পগুলো পরিকল্পনার সময়ে যেন দুর্নীতির সুযোগ কম থাকে, সেটা একটা বিষয়। আর একটা বিষয় হলো- প্রজেক্ট পাস হওয়ার পর যখন ঠিকাদারকে দিয়ে বাস্তবায়ন করা হয়, সেই সময় সবচেয়ে বেশি অনিয়ম হয়। দেখা যায় প্রজেক্টগুলো যে খরচে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে তা বাড়তে থাকে। ব্যয় বাড়তে থাকে, সময় বাড়তে থাকে। এগুলো কীভাবে কমানো যায় এবং ঠিকাদারদের নিয়োগ আর একটু কীভাবে নিয়মসিদ্ধ করা যায়। যেন এতে দুর্নীতি কমানো যায়।’

টেন্ডার ব্যবস্থায় সর্বোৎকৃষ্ট নিয়ম বলে কিছু নেই জানিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এগুলো বিভিন্নভাবে করা হয়ে থাকে। এমন কোনো নিয়ম নেই যেটাতে সবচেয়ে ভালো। কিন্তু আমাদের দেশের উপযোগী করে এতদিন পর্যন্ত যা দেখেছি সেখানে যে দুর্নীত হয়েছে, তা কমানোর জন্য কি কি পদক্ষেপ নেওয়া যায়, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

তিনি বলেন, যাদের দিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে টেন্ডারিং প্রক্রিয়াটায় সেটা দেশি, বিদেশি এবং বিদেশিদের সঙ্গে সহযোগী বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান- এগুলোর জোগসাজশ কীভাবে কমানো যায়, সোজা কথা যেন দুর্নীতিমুক্ত করা যায়। শুধু এই আমলেই নয় ভবিষ্যতেও সেই ব্যবস্থা করা।

ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ আর বলেন, ‘কীভাবে সর্বোৎকৃষ্ট টেন্ডারিং প্রসেস করা যায়, এটার সমাধান পৃথিবীর কোনো বইতে নেই। যে কোনো ফর্মুলার মধ্যে যদি খারাপ লোক থাকে, তাদের প্রতিরোধ করার একেবারে ফুল প্রুফ কোনো উপায় নেই। এর মধ্যে যতদূর কমানো যায় সেটা চিন্তা করতে হবে। শুধু আমাদের জন্য না, ভবিষ্যতের জন্য।’

আরবি/এফআই

Link copied!