বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন কেন্দ্রিক রাজধানীর বিভিন্ন থানার পৃথক মামলায় পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বাণিজ্য বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকসহ ১২ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার দেখানো অন্য আসামিরা হলেন- সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, দেশ টিভির ব্যাবস্থাপনা সম্পাদক আরিফ হাসান, সাংবাদিক ফারজানা রুপা, শাকিল আহমেদ, সহকারী পুলিশ কমিশনার ইফতেখার মাহমুদ, পল্লবী থানার ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মালেক।
আজ সোমবার (২৭ জানুয়ারি) শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুজ্জামানের আদালত এ আদেশ দেন।
এদিন সকালে আসামিদের কারাগার থেকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর রাজধানীর পৃথক পৃথক থানার মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানোর জন্য আবেদন করেন সংশ্লিষ্ট থানার তদন্ত কর্মকর্তারা। এসময় রাষ্ট্রপক্ষে মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওমর ফারুক ফারকী গ্রেপ্তার দেখানোর পক্ষে শুনানি করেন। অন্যদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা এর বিরোধিতা করেন।
এর মধ্যে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার তিনটি ও সুত্রাপুর থানার একটি মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, যাত্রাবাড়ী থানার দুই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বানিজ্য বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, যাত্রাবাড়ী থানার এক মামলায় সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, যাত্রাবাড়ী থানার তিন মামলায় সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, যাত্রাবাড়ী থানার এক মামলায় নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, মিরপুর মডেল থানার এক মামলায় সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, মিরপুর থানার এক মামলায় সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, কোতোয়ালি থানার এক মামলায় দেশ টিভির ব্যাবস্থাপনা সম্পাদক আরিফ হাসান, মিরপুর থানার এক মামলায় সাংবাদিক ফারজানা রুপা, মিরপুর থানার এক মামলায় শাকিল আহমেদ, কাফরুল থানার এক মামলায় সহকারী পুলিশ কমিশনার ইফতেখার মাহমুদ, হাতিরঝিল থানার এক মামলায় পল্লবী থানার ১৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মালেককে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
আপনার মতামত লিখুন :