রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২১, ২০২৫, ০৬:১৪ পিএম

ভাষা দিবসে মেলায় বই প্রেমীদের ভিড়

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২১, ২০২৫, ০৬:১৪ পিএম

ভাষা দিবসে মেলায় বই প্রেমীদের ভিড়

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

বাঙালির ইতিহাস, ঐতিহ্যের প্রাণের মেলা অমর একুশে বই মেলা। মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বই প্রেমী দর্শনার্থীদের ঢল নেমেছে। হাসি ফুটছে বিক্রেতাদের মুখে।

সরেজমিনে শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরের পর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত বইমেলা প্রাঙ্গন ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়। এদিন মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সকাল ৭টায় খুলে দেয়া হয় মেলা প্রাঙ্গণ। সকালের দিকে ক্রেতা ও দর্শনার্থীর সংখ্যা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে ভিড়ও। সন্ধ্যার পর পাঠকদের ঢল নামে মেলায়।


এদিন দেখা যায়, ভোরে বই মেলা খুলে দেয়া হলেও সবাই ছিলো কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারমুখী। শহীদ দিবসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সবাই সেখানে যাচ্ছিলেন। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শহীদ মিনার থেকে ফিরে বই মেলা প্রাঙ্গণে আসতে দেখা যায়। অলস বসে থাকা বিক্রেতাদেরও বাড়ছিলো ব্যস্ততা।

মেলায় ক্রেতাদের উপস্থিতি কেমন জানতে চাইলে পাঞ্জেরি প্রকাশনীর বিক্রেতা আব্দুর রহমান জানান, সকালে ক্রেতা দর্শনার্থীদের সংখ্যা কম ছিলো। তবে দুপুরের পর থেকে মানুষজন মেলা প্রাঙ্গণে আসছেন। স্টলে স্টলে ঘুরে বই দেখছেন। আমাদের এখানেও ভিড় বাড়ছে। ব্যস্ততাও বাড়ছে। আশা করি সন্ধ্যা নাগাদ আশানুরূপ ক্রেতা আমরা পাবো।
 

স্ত্রী ও ছেলে-মেয়েকে নিয়ে ভোরে বের হয়েছেন মোস্তাফিজ রহমান। প্রথমে শহীদ মিনার গিয়ে, শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়ে এখন আসছেন মেলা প্রাঙ্গণে। সন্তানদের জন্য দেখছেন বই। এক স্টল থেকে অন্য স্টলে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।

কোন বই কেনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে মোস্তাফিজ রহমান জানান, এই যে আসলাম, এখনো দেখছি। কিনি নাই কিছু। আজ শহীদ দিবস, ছুটির দিন তাই পরিবার নিয়ে বের হওয়া। শহীদ মিনার ঘুরে এখন বই মেলায় আসছি। বাচ্চার জন্য বই দেখছি, নিজেরাও কিনবো কিছু পছন্দ হলে।

উল্লেখ্য, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান: নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ’ এমন প্রতিপাদ্যে এইবার বইমেলার আয়োজন করা হয়েছে। রয়েছে জুলাই চত্বরও। মেলায় অংশ নিয়েছে ১১১৫টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান। গত বছর এ সংখ্যা ছিল ৬৩৫।

এবার মেলা ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতিদিন বেলা ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। রাত সাড়ে ৮টার পর নতুন করে কেউ মেলা প্রাঙ্গণে প্রবেশ করতে পারবেন না। ছুটির দিন বইমেলা চলবে বেলা ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত। একুশে ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে মেলা শুরু হয়েছে সকাল ৭টায় এবং চলবে রাত ৯টা পর্যন্ত। 

আবু/এস

Link copied!