ড. খলিলুর রহমানের বক্তব্য প্রকাশিত হওয়ার পর দুই দেশের গণমাধ্যমে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠক নিয়ে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। সংবাদমাধ্যমগুলোতে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ভবিষ্যৎ ও কৌশলগত দিক নিয়ে বিশদ বিশ্লেষণ করা হচ্ছে।
ভারতের কয়েকটি সংবাদমাধ্যম এই বৈঠকের গুরুত্ব তুলে ধরেছে এবং বৈঠক আয়োজনের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছে। তবে, কিছু প্রতিবেদনে মোদি সরকারের অনীহা সম্পর্কেও প্রশ্ন তোলা হয়েছে।
-(1)-20250402115933.webp)
অন্যদিকে, বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলোও বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে প্রচার করছে। তবে তারা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূতের বক্তব্যের বাইরে নতুন কোনো তথ্য জানাতে পারেনি।
দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষ নেতাদের অংশগ্রহণে থাইল্যান্ডে বিমসটেকের ষষ্ঠ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) ব্যাংকক যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সফরে তার সঙ্গে থাকবেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং পররাষ্ট্র সচিব মো. জসীম উদ্দিন।
ড. খলিলুর রহমান বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান, তাই সদস্য দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে করণীয় বিষয়ে আলোচনা জরুরি।’
জানা গেছে, সফরের প্রথম দিনে প্রধান উপদেষ্টা এক ইয়ুথ কনফারেন্সে অংশ নেবেন এবং পরদিন সম্মেলনে বক্তব্য রাখবেন। এছাড়া, তিনি সাইডলাইনে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। সম্মেলনে তিনটি সমঝোতা স্মারক ও চুক্তি সই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এবং ডেপুটি প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।
