ঢাকা: এলডিপির প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম এবং মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. রেদোয়ান আহমেদ। এই দুইজনের পরিবর্তে কোন গণমাধ্যম অন্য কোন ব্যক্তির নাম এলডিপির প্রেসিডেন্ট ও মহাসচিব হিসেবে প্রচার করলে সেই গণমাধ্যমের ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শুক্রবার (১ নভেম্বর) এক বিবৃতির মাধ্যমে বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন এলডিপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহ উদ্দীন রাজ্জাক।
সালাহ উদ্দীন রাজ্জাক বলেন, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ১নং নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। যার প্রতীক ছাতা। দলটির প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম। যিনি গত ১৬টি বছর ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতনের আন্দোলনের রাজপথে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন।
তিনি আরও বলেন, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি বাংলাদেশের স্বতন্ত্র একটি রাজনৈতিক দল। এর কোন একাংশ বা ভগ্নাংশ নাই। কিন্তু বেশ কিছু দিন যাবৎ আমরা লক্ষ্য করছি একটি কুচক্রি মহল বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা এবং টিভি মিডিয়ায় লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি- এলডিপির একাংশ বা এলডিপি নাম ব্যবহার করে অন্য কারও বক্তব্য, বিবৃতি প্রচার করছে। এমনকি পত্রিকা বা টিভি মিডিয়া গুলোও তাদের নামে সাথে এলডিপি উল্লেখ করে ভুল তথ্য প্রচারের মাধ্যমে জাতিকে বিভ্রান্ত করছে।
সালাহ উদ্দীন রাজ্জাক বলেন, গতকাল ৩১ অক্টোবর কয়েকটি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে একটি মহলের সংবাদ এলডিপির নামে প্রচার করেছে। যা দুঃখজনক। যে কেউ বিবৃতি দিলেই যদি তা নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নিবন্ধিত দল-এলডিপির নামে প্রকাশ করা হয়, তা হবে অপসাংবাদিকতার সামিল। আমরা এলডিপির পক্ষ থেকে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এলডিপির প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল ( অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম এবং মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. রেদোয়ান আহমেদ। এই দুইজনের পরিবর্তে কোন গণমাধ্যম অন্য কোন ব্যক্তির নাম এলডিপির প্রেসিডেন্ট ও মহাসচিব হিসেবে প্রচার করলে সেই গণমাধ্যমের ব্যাপারে আইনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আপনার মতামত লিখুন :