জাতীয় হিন্দু মহাজোটের কেন্দ্রীয় মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক রূপালী বাংলাদেশকে বলেন, পাকিস্তানের হিন্দুরা ট্রামকার্ড হিসেবে ব্যবহার হয় না। কারণ, সেখানে সেপারেট ইলেকটোরাল ভোটিং সিস্টেম আছে। হিন্দু যে কয়জন আছে, তাদের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধি পার্লামেন্টে যায়। যা দাবি, চিৎকার সব পার্লামেন্টে হয়। বাইরে কোন চিৎকার হয় না। ফলে, দেশে বা দেশর বাইরে সেখানকার হিন্দুদের ট্রামকার্ড হিসেবে ব্যবহার করতে পারে না।
তিনি বলেন, আজ যদি বাংলাদেশেও সেপারেট ইলেকটোরাল সিসটেম এবং সংরক্ষিত আসনের ব্যবস্থা থাকত, তবে আওয়ামী লীগ হিন্দুদের এভাবে ব্যবহার করতে পারত না। হিন্দুদের ব্যবহার করে জুজুর ভয় আর কেউ দেখাতে পারত না। যে কয় শতাংশ হিন্দু আছে, তাদের প্রতিনিধি দিলেই এই সম্যস্যা সমাধান করা সম্ভব। এটি একটি স্থায়ী সমাধান বলে রূপালী বাংলাদেশকে জানান তিনি।
গোবিন্দ চন্দ্র বলেন যে কয় শতাংশ হিন্দু ও অন্যান্য ধর্মের মানুষ আছে বাংলাদেশে, তাদের আলাদা প্রতিনিধি নির্বাচনের সুযোগ দিলেই আগমী ১০ বছরে বিশ্বের অন্যতম সুখী ও উন্নত দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। কারণ এ বাংলাদেশের প্রতি ইঞ্চি মাটি উর্বর। প্রতি ইঞ্চি এই উর্বর ভূমিতে প্রয়োজন প্রত্যেক মানুষের স্বদেশপ্রেম।
আপনার মতামত লিখুন :