ঢাকা সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫

ঈদের পর হান্নান মাসুদের প্রথম অফিস, আলোচনা-সমালোচনা তুঙ্গে

রূপালী ডেস্ক
প্রকাশিত: এপ্রিল ১৩, ২০২৫, ১২:৩৩ পিএম
ছবি: আব্দুল হান্নান মাসউদ

‘ঈদ পরবর্তী সময়ে প্রথম দিনের মতো অফিস’ শিরোনামে জাতীয় নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদের এক স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে ।

শনিবার (১২ এপ্রিল) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাস দেন তিনি।

স্ট্যাটাসে আব্দুল হান্নান মাসউদ লিখেন, ঈদ পরবর্তী সময়ে প্রথম দিনের মতো অফিসে আসা। এ এক অন্যরকম ভালোলাগা, আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমাদের এ চলমান সংগ্রাম আপাততঃ এখান থেকেই পরিচালিত হচ্ছে।

স্ট্যাটাসটির মন্তব্যের ঘরে রাশেদ খান নামে একজন লিখেন, ভাই এভাবে মেকি হাসি দিয়ে অফিস টাইমের ছবি দিতে দেখতাম ওবায়দুল কাদেরকে! আপনি হলেন জনতার মাসুদ। ওবায়দুল কাদেরের মাসুদ হয়েন না।

মো. আলাউদ্দীন নামে আরেকজন লিখেন, ৫ই আগস্টের আগেও টিউশনি করে চলতেন।আপনার এই অফিসের ভাড়া দেওয়ার টাকার উৎস কি? তাহলে কি নতুন বোতলেই পুরাতন মাল খাওয়াচ্ছেন? চমৎকারভাবে আপনারা জুলাইয়ের চেতনা লালন করেন।

আহমেদ মেহেদী নামে এক নেটিজেন লিখেন, কিসের অফিস! চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি অফিস নাকি অফিসে লেখা সকল ধরনের তদবির বাণিজ্য করা হয়।’

এস  ছোটন চৌধুরী নামে একজন লিখেন, হান্নান মাসুদ ভাইয়ের যোগ্যতা আছে, মেধা আছে, তাই সে আগামী দিনে হাতিয়া থেকে সাংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চায়। কে, কীভাবে নিবেন জানি না, তবে সে বর্তমানে হাতিয়ার যোগ্য নেতৃত্বের গুণাবলির জায়গায় শীর্ষ আছে, এটা অস্বীকার করা যাবে না। আমরা চাই হাতিয়ার উন্নয়ন, তার হাত ধরে যদি হাতিয়ার উন্নয়ন ঘটে, তাহলে তাকে কেনো আমরা আগামীর সাংসদের জন্য প্রার্থী হিসাবে বিবেচনা করব না? হাতিয়ার জন্য। অবশ্যই তার রাজনৈতিক বিকল্প চিন্তা ভাবনায় পারবে পিছিয়ে পরা হাতিয়াকে নতুনত্বের সাথে তাল মিলিয়ে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে। তাই সব শিক্ষিত সমাজের কাছে আবেদন থাকবে তার বিরুদ্ধেই বিদ্রূপ না করে, পক্ষে অবস্থা নিয়ে হাতিয়ার উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে তাকে সহযোগিতা করা।

মো. আনোয়ার শাহ নামে একজন মন্তব্য করেন, আহা! এত সুন্দর এসি টেবিলসহ অফিস কোত্থেকে হলো? আমরা তো জানতাম আপনারা শূন্য থেকে শুরু করছেন? মানুষের জানার অধিকার আছে, যেহেতু মানুষের রাজনীতি করছেন। টাকার উৎস জানান। আর ঐসব উৎসদের জন্য কী কী বেনিফিট দিবেন বলে ওয়াদা করেছেন জানান। সরসের টাকা কতটুকু পাইছেন জানান।

জামশেদ কামাল নামে একজন  লিখেন, জনগণ টাকার উৎস জানার অধিকার রাখে মাসুদ।