বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: এপ্রিল ১৫, ২০২৫, ১০:৪৭ পিএম

banner

প্রশংসায় ভাসছেন শিবির সভাপতি

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: এপ্রিল ১৫, ২০২৫, ১০:৪৭ পিএম

প্রশংসায় ভাসছেন শিবির সভাপতি

ছবি: সংগৃহীত

বেশ কয়েকদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ঘুরপাক খাচ্ছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলামের একটি ছবি। ছবিটি ধারণ করা হয়েছিল ‍‍`মার্চ ফর গাজা‍‍` আয়োজনে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কনফারেন্স কক্ষে। 

এবার সেই ছবির পেছনের ঘটনা উঠে এসেছে বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক রুহুল আমিন সাদীর একটি ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে।

মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট দেন রুহুল আমিন সাদী।

সেখানে তিনি লিখেন, ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলামের পেছনে দাঁড়িয়ে থাকার এই ছবিটি নিয়ে অনেকেই জানতে চেয়েছেন।

তিনি জানান, মূলত সেদিন দুপুরে ‌‌‘মার্চ ফর গাজা’র দাওয়াতি মেহমানদের ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কনফারেন্স কক্ষে জমায়েত হওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছিল। জাহিদুল ইসলামও অতিথি হিসেবেই সেখানে উপস্থিত হয়েছিলেন।

পোস্টে তিনি আরও উল্লেখ করেন, আগেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল—সকল অতিথিই গুরুত্বপূর্ণ। সবাইকে বক্তৃতা দেওয়ার সুযোগ দিলে এত বড় সমাবেশ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে যাবে। তাই সিদ্ধান্ত হয়েছিল, সবাই মঞ্চে দাঁড়াবেন এবং সবার বক্তব্য সম্মিলিতভাবে প্রস্তাবনায় তুলে ধরা হবে।

সাদী লিখেন, এই সিদ্ধান্ত ও বিস্তারিত রোডম্যাপ মুফতি আবদুল মালেক হাফিজাহুল্লাহর মাধ্যমে আগেই ঘোষণা দেওয়ার উদ্দেশ্যে আবারও সবাইকে সেখানে জমায়েত করা হয়েছিল।

তিনি আরও জানান, জাহিদ তখন বসা ছিলেন। আমি শায়খ আহমাদুল্লাহ সাহেবসহ পেছনে দাঁড়াতে গেলে, জাহিদ নিজে উঠে দাঁড়িয়ে আমাকে অনেকটা জোর করেই নিজের আসনে বসতে বলেন।

সাদী তার পোস্টে জাহিদুল ইসলামের ব্যক্তিত্বের প্রশংসা করে লেখেন, ‘এত বড় একটি সংগঠনের, এক ঐতিহ্যবাহী শহিদ কাফেলার কেন্দ্রীয় সভাপতি হয়েও তার মাঝে কোনো অহংকার নেই। সর্বদা হাস্যোজ্জ্বল মুখ নিয়ে থাকেন—এটা এই সময়ে অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’

তিনি আরও লিখেন, ‘যেখানে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে চেয়ার দখল, প্রেস রিলিজে নাম আগে-পরে দেওয়া নিয়ে সংঘর্ষ, এমনকি খুনাখুনি পর্যন্ত হয়, সেখানে এমন বিনয়ী ও দৃঢ়চেতা তরুণদের দেখা পাওয়া নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ।’

পোস্টের শেষে রুহুল আমিন সাদী লেখেন, ‘আমরা যে স্লোগান দেই—এই শতাব্দী ইসলামের বিজয়ের শতাব্দী, সেই বিজয় আসবে ইনশাআল্লাহ এইসব বিনয়ী ও ডেডিকেটেড তরুণদের হাত ধরেই।’

আরবি/একে

Link copied!