বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


এফ এ শাহেদ

প্রকাশিত: মার্চ ১৫, ২০২৫, ১২:৫৯ এএম

ছুটির দিনে যমুনা ফিউচার পার্কে জমজমাট কেনাকাটা

এফ এ শাহেদ

প্রকাশিত: মার্চ ১৫, ২০২৫, ১২:৫৯ এএম

ছুটির দিনে যমুনা ফিউচার পার্কে জমজমাট কেনাকাটা

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

চলছে পবিত্র সিয়াম সাধনার মাস রমজান। ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে ঈদের কেনাকাটা। ঈদ সামনে রেখে ছুটির দিনে জমে উঠেছে দেশের সর্ববৃহৎ শপিংমল যমুনা ফিউচার পার্ক।

গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর সরেজমিনে দেখা যায়, শপিংমলের মূল ফটক থেকে ক্রেতাসাধারণের লাইন শুরু হয়েছে। ঢাকাসহ রাজধানীর আশপাশের এলাকা থেকে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ভিড় করেছেন ঈদের কেনাকাটা করতে।

সবচেয়ে বেশি ভিড় লক্ষ করা গেছে পোশাকের দোকানগুলোতে। পরিবার-পরিজন নিয়ে ঈদের কেনাকাটা করতে এসেছেন অনেকে। দেশি-বিদেশি সব ব্র্যান্ড একসঙ্গে থাকায় ক্রেতার পছন্দের শীর্ষে যমুনা ফিউচার পার্ক। এক শোরুম থেকে আরেক শোরুম ঘুরে কিনছেন হাল ফ্যাশনের পোশাক।

কথা হয় দিহান নামের এক ক্রেতার সঙ্গে। মিরপুর ১১ থেকে এসেছেন তিনি। দিহান বলেন, ঈদ এলেই নিয়মিত যমুনায় আসা হয়। এখানে দেশের নামিদামি সব ব্র্যান্ডের দোকান রয়েছে এবং সব এক ছাদের নিচে। তাই কেনাকাটা করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। 

ব্যবসায়ীরা জানান, রমজান শুরু হওয়ার পর আজ দ্বিতীয় শুক্রবার। তবে প্রথম শুক্রবার থেকে আজ ক্রেতাসমাগম বেশি। বেচাকেনা এখনো সেভাবে জমে ওঠেনি। এছাড়া অনেকে এখনো ঈদের বোনাস পাননি। আর কিছুদিন পর ক্রেতাসমাগম বাড়বে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তারা।

শপিংমলের নিচতলায় রয়েছে বিভিন্ন লোকাল ফ্যাশন হাউজ। কে-ক্র্যাফটের শোরুমের সেলসম্যান প্রাপ্তি বলেন, অন্য দিনগুলোর তুলনায় ছুটির দিনে ক্রেতাসমাগম এমনিতেই বাড়ে। বিশেষ করে চাকরিজীবীরা এদিন পুরো পরিবার নিয়ে আসার চেষ্টা করেন। ফলে ছুটির দিনে বিক্রিও বাড়ে।

শীতাতপনিয়ন্ত্রিত সুবিশাল এই শপিংমলে ভিড় থাকলেও পর্যাপ্ত জায়গা থাকায় ক্রেতারা স্বাচ্ছন্দ্যে কেনাকাটা করতে পারছেন। এছাড়া এক ছাদের নিচে পোশাক ছাড়াও গয়না, কসমেটিকস, ক্রোকারিজ, জুতা, পারফিউমসহ সব ধরনের পণ্য থাকায় ঈদ ঘিরে জমজমাট যমুনা ফিউচার পার্ক।

ইনফিনিটি, কে-ক্র্যাফট, অঞ্জন’স, আড়ং, জিন্স অ্যান্ড কোম্পানি, টুয়েলভ, রেড, জেন্টল পার্ক, টিন’স ক্লাব, প্লাস পয়েন্ট, কান্ট্রি বয়, রেঞ্জ, লা রিভ, আর্টিসান, টপ টেন পোশাকের ব্র্যান্ড ও শপগুলোয় প্রচুর ক্রেতাসমাগম দেখা যায়।

সাধারণত ইফতারের আগেই ব্যস্ততা বাড়ে বেচাকেনায়। সন্ধ্যায় অনেকে শপিংমলের ফুডকোর্টে ইফতার সেরে আবার কেনাকাটায় মেতে ওঠেন। ইফতারের পর ফের ক্রেতার ঢল নামে যমুনা ফিউচার পার্কে। অনেক রাত পর্যন্ত চলে কেনাকাটা।

মাহবুবা রহমান এসেছেন শনির আখড়া থেকে। তিনি বলেন, জুমার নামাজের পর পরিবারের সবাইকে নিয়ে এসেছি। কেনাকাটা করে ইফতার করব, তাই এখানে আসা। এখনো তেমন কিছুই কেনা হয়নি। এখানে স্বাচ্ছন্দ্যে কেনাকাটা করা যায়, পাশাপাশি নিরাপত্তাও ভালো। এ কারণেই এখানে আসা।

শপিংমলের সার্বিক নিরাপত্তায় বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শপিংমলটির জেনারেল ম্যানেজার (মল অপারেশন) এস এম নূর-ই সাইফুল্লাহ বলেন, ঈদ সামনে রেখে এবং দেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে আমরা এবার নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করেছি।

তিনি বলেন, আমাদের এখানে ২৫০ জন নিরাপত্তাকর্মী সার্বক্ষণিক সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। আবার তারা তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করছেন কি না, তা নিশ্চিত করতে আমাদের ১০ জনের বিশেষ টিম রয়েছে, যারা কন্ট্রোলরুম থেকে তত্ত্বাবধান করছেন। প্রায় ১ হাজার ২০০ সিসি ক্যামেরা রয়েছে পুরো শপিংমলে। এছাড়া যে কোনো চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি ইত্যাদি রোধ করতে আমাদের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম সার্বক্ষণিক প্রস্তুত।

শপিংমলের পাশাপাশি যমুনা ফিউচার পার্ক বিনোদনের একটি জায়গাও বটে। তাই শপিংমলের নিরাপত্তা নিয়ে আমরা বিন্দুমাত্র ছাড় দিতে পারি না। আমাদের এখানে দুটি দেশের দূতাবাস (ভিসা সেন্টার) রয়েছে। তাই আমরা চেষ্টা করেছি নিজেদের মধ্যে সমন্বয়ের মাধ্যমে কীভাবে সাধারণ জনগণকে সর্বোচ্চ সেবা দেওয়া যায়, যোগ করেন এস এম নূর-ই সাইফুল্লাহ।

এদিকে যমুনা ফিউচার পার্কে ঈদ কেনাকাটায় আকর্ষণীয় ক্যাম্পেইনের আয়োজন করেছে যমুনা গ্রুপ। ঈদ ঘিরে যমুনা ফিউচার পার্কে কেনাকাটা করে কোটি টাকার উপহার জেতার সুযোগ রয়েছে।

এই অফারের আওতায় শপিংমলের যেকোনো শোরুম থেকে সর্বনিম্ন ২ হাজার টাকার কেনাকাটা করলেই থাকছে টিভি, ফ্রিজ, ইলেকট্রনিকস ও ইলেকট্রিক পণ্যসহ নানান ধরনের আকর্ষণীয় উপহার জেতার সুযোগ। চাঁদরাত পর্যন্ত চলবে ক্যাম্পেইন।

ক্রেতারা যেন সহজে উপহার পেতে পারেন, সেজন্য শপিংমলের সেন্টার কোর্টে গিফটের পৃথক বুথ করা হয়েছে। পণ্য ক্রয়ের রসিদ নিয়ে সেখানে থাকা কিউআর কোড দিয়ে তথ্য দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্রেতা উপহার জিতলে বুথ থেকে সংগ্রহ করতে পারছেন। এতে ক্রেতাদের ঈদ আনন্দে যোগ হয়েছে নতুন মাত্রা।

সাইন্সল্যাবে রাতে বসে বাবাদের দোকান: পবিত্র ঈদুল ফিতর বাঙালির এক অনাবিল আনন্দের নাম। ঈদ সামনে রেখে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ তাদের সাধ্যমতো কেনাকাটা করছেন পরিবারে বাড়তি আনন্দ যোগ করতে। মাসের মাঝখানে হওয়ায় চাকরিজীবীরা পেয়েছেন বেতন। 

ফলে আগেভাগেই রমজানের প্রথম দিকেই সবাই কেনাকাটার জন্য মার্কেটে ভিড় জমাচ্ছেন- বলেন সাইন্সল্যাব মোড়ে লংলা পাঞ্জাবি শপের বিক্রেতা মাসুম রানা। রাত ১১টায় শপিংমলগুলো বন্ধ হলেও বাবাদের জন্য ফুটপাতে বসছে বিশেষ পাঞ্জাবির দোকান। এলিফ্যান্ট রোডের জুতার দোকানগুলোতে শুরু হয়েছে উপচে পড়া ভিড়। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা কলেজ, ইডেন কলেজসহ বুয়েট কাছে হওয়ায় সাইন্সল্যাব ও এলিফ্যান্ট রোড মার্কেটগুলোতে শিক্ষার্থীদের ভিড় বেশি বলে জানান দোকানিরা। সাইন্সল্যাবের লংলা, শিউলি ফ্যাশন, মুন গার্মেন্টেসে পাওয়া যাচ্ছে নানা দামের ও মানের পাঞ্জাবি। ৪৫০ থেকে শুরু করে ৩ হাজার টাকায় পাঞ্জাবি পাওয়া যাচ্ছে দোকানগুলোতে।

ঈদ সামনে রেখে জমে উঠেছে পাঞ্জাবির ব্যবসা বলে জানান পাঞ্জাবির জন্য বিখ্যাত শিউলী ফ্যাশনের ম্যানেজার মোহাম্মদ ইসমাইল। এক দামের এই দোকানে লং পাঞ্জাবির দাম ১৪৫০-৩৫০০ টাকা। শর্ট পাঞ্জাবির দাম ১২০০-২০০০ টাকা পর্যন্ত। ঈদ উপলক্ষে গর্জিয়াস কাজ করা পাঞ্জাবি পাওয়া যাচ্ছে ৪৫০০-৫৫০০ টাকায়। ইবনে জায়েদ পাঞ্জাবির দোকানে ভিড় দেখা গেল।

মাল্টিপ্ল্যান সেন্টারের পাশের ফ্যাশন কালেকশনে পাঞ্জাবি কেনার সময় ক্রেতা আরিফ বলেন, রোজার প্রথম থেকেই এবার কাজের চাপ ও মার্কেটে ভিড় রয়েছে। শেষ সময়ে শোরুমগুলোতেও পছন্দের কাপড় হয়তো পাওয়া যায় না। তার ওপর আছে যানজট। আগেভাগে পোশাক কেনার কারণ এটাই। 

ঈদ উপলক্ষে তৈরি জামাকাপড়ের প্রতি মানুষের আকর্ষণ থাকে। সেজন্য বিভিন্ন টেইলার্সে এখন রাত-দিন অবিরাম ব্যস্ততা। বুটিক ও ফ্যাশন হাউসগুলোতে কোনো অবসর নেই। এলিফ্যান্ট রোড এবং গাউসিয়া মার্কেটের টেইলার্সগুলো তাদের অর্ডার রমজান শুরুর আগেই নিয়ে ফেলেছে।

মুন গার্মেন্টসের বিক্রেতা শালেহ আনাম বলেন, এখানে যেহেতু শিক্ষর্থীদের একটা চাপ থাকে, তাই আমরা ৪৫০ টাকা থেকে শুরু হাই রেটের পাঞ্জাবি রেখে থাকি; যাতে করে সাড়া ভালো পাওয়া যায়।  চাহিদার সঙ্গে পছন্দমতো বাচ্চাদের জন্য পাঞ্জাবি ও শার্ট কিনছেন অভিভাবকেরা। 

ঈদ বাজারে এবার শিশুদের পণ্যে দখল করে রেখেছে পাঞ্জাবি, শার্ট, ফতুয়া, টিশার্ট, প্যান্ট, কাবলি সেট ইত্যাদি। তবে এ বছর গরম বেশি থাকায় আরামের কথা মাথায় রেখে সুতি কাপড়ের পোশাকের চাহিদা একটু বেশি। সুতির পাশাপাশি লিলেন, কটন, সিল্ক, অ্যান্ডি সিল্ক কাপড়ে তৈরি বিভিন্ন পোশাকও থাকছে। 

এবার ছেলেদের পাঞ্জাবিতে নতুন নতুন বৈচিত্র্য এসেছে। বিভিন্ন ডিজাইনের এবং বিভিন্ন রঙের পাঞ্জাবি আসছে, যেখানে ব্যবহার করা হয়েছে এমব্রয়ডারি ও প্রিন্টের কাপড়।

সাদিয়া ফ্যাশন, নবিন, সেন্টার, রূপসী বাংলা, ইজি, বোম্বে, প্লস পয়েন্ট, স্টে ডোর, মনসুন, ক্যাটস আই, জেন্টল পার্কসহ নামিদামি ব্র্যান্ডের শপ। সাইন্সল্যাবের ইজি শোরুমের ম্যানেজার জানান, যেহেতু এই এলাকা পাঞ্জাবির জন্য বিখ্যাত, ফলে পাঞ্জাবির বিক্রি বেশি; এর সঙ্গে অন্যান্য টিশার্ট শার্টের চাহিদাও রয়েছে বেশ ভালো। এবার রোজার প্রথম থেকেই ভিড় ও বেচাবিক্রি দুটোই ভালো হচ্ছে। 

দেশের বাজারে আলোচনায় ইলিয়নের বড় শপ রয়েছে সাইন্সল্যাব রোডে। সেখানকার ক্রেতারা বলেন, ‘আমাদের পাঞ্জাবির কোয়ালিটি এবং মানের কারণে দাম একটু বেশি, তবে আমাদের ক্রেতারা মানকে প্রাধ্যান্য দিয়ে থাকেন।’ 

রাত ১১টার পর দেখা মিলল মাল্টিপ্লাস মার্কেটের সামনে অস্থায়ী ফুটপাতের পাঞ্জাবির দোকান, যেগুলোকে বলা হচ্ছে বাবাদের দোকান। এসব দোকানে সস্তায় পাওয়া যাচ্ছে পাঞ্জাবি। 

ক্রেতা হালিম বলেন, এটা আমাদের মতো বাবাদের জন্য দোকান এখানে রাতে বসে। আমরা এখান থেকে নিজেদের জন্য পাঞ্জাবি কিনলাম। কারণ, সীমিত আয়ের পরিবারের সবার জন্য কেনার পর নিজের জন্য দাম দিয়ে কোনো কিছু কেনার মতো অবস্থা নেই। একই সঙ্গে কিছু না কিনলে পরিবার রাগ করবে, তাই ২০০ থেকে ৩০০ টাকা দিয়ে এই দোকানগুলো থেকে শপিং হয় বাবাদের। 

সাইন্সল্যাব থেকে সামনেই এলিফ্যান্ট রোড, যেখানে সব ধরনের জুতার সঙ্গে আছে নানান ধরনের দোকান। ফলে যারা পাঞ্জাবি কিনছেন, তারা যাচ্ছেন ম্যাচিং করে জুতা কিনতে ওদিকে। এখানে কাপড়, জুতা, বেল্ট, কসমেটিকস, ব্র্যান্ডের দোকান, শোরুম, গৃহস্থালি, সিরামিকস, বিয়েবাজার এবং কাপড় বানানোর অনেক টেইলার্সও রয়েছে। 

যেকোনো রকম আপত্তিকর ঘটনা এড়াতে ক্রেতাদের জন্য মার্কেটগুলোতে বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। এলিফ্যান্ট রোডে দোকানের পরিমাণ প্রায় ২ হাজারের বেশি। জুতার দোকানের জন্য সুপরিচিত এলিফ্যান্ট রোড। জুতার দোকানগুলোতে ছিল উপচেপড়া ভিড়। 

এ এলাকার জুতার দোকানগুলোতে গিয়ে দেখা যায় বিক্রেতাদের দম ফেলার ফুরসত নেই। বিক্রেতারা জানান, এবার তরুণেরা বেশি কিনছে নানা রঙের কেডস ও উঁচু হিলের জুতা। চীনের তৈরি কেডসের দাম ৭০০ থেকে ২০০০ টাকা। নামি ব্র্যান্ডের দাম আরও বেশি। 

‘টপ সুজ’-এর মালিক কবির চৌধুরী জানালেন, বিক্রি বেশ ভালো। টপ সুজে মেয়েদের নানা ধরনের জুতা-স্যান্ডেল পাওয়া যাচ্ছে ৩৫০ থেকে ২৫০০ টাকায়। শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের পাদুকা মিলবে ২০০ থেকে ৮০০ টাকায়।

নামি-দামি ব্র্যান্ডের জুতার মধ্যে বাটা এবার ঈদ উপলক্ষে আনছে শতাধিক কালেকশন। পাঞ্জাবির সঙ্গে পরার জন্য ইতিমধ্যে তাদের কাছে পৌঁছে গেছে কিছু আইটেম। দাম ১৯৯০-২২০০ টাকা। এসেছে নতুন স্নিকারসও। 

দাম ১৩৯০-১৯৯০ টাকা। গ্যালারি অ্যাপেক্সে রয়েছে নতুন কালেকশন ও দেশি পণ্য কেনার সুবিধা। পাঞ্জাবির সঙ্গে পরার জন্য ৮৮০-২৮০০, বাচ্চাদের ৫৯০-১৭৫০ এবং মেয়েদের স্যান্ডেল পাওয়া যাচ্ছে ৮৯০-২৯৯০ টাকার মধ্যে। প্যারাগন সুজে ৭০০-২৫০০ টাকার মধ্যে রয়েছে অনেক রকমের চটি ও স্যান্ডেল।

আরবি/এসএম

Link copied!