এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী—বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ায়, যেখানে এই খেলা নিয়ে মানুষের উন্মাদনা চোখে পড়ার মতো।
অথচ দক্ষিণ এশিয়ার পাশেই অবস্থিত চীন কখনো ক্রিকেটকে গুরুত্ব দিয়ে নেয়নি। তবে এবার সে অবস্থার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি স্টিভ ওয়াহ।
সম্প্রতি লন্ডনে এক মার্কেটিং ইভেন্টে দেওয়া বক্তব্যে তিনি বলেন, ভবিষ্যতে বিশ্ব ক্রিকেটে প্রভাবশালী ভূমিকা রাখতে পারে চীন। বিশেষ করে ২০২৮ সালের অলিম্পিকে ক্রিকেট অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি চীনকে আগ্রহী করে তুলেছে।
লস অ্যাঞ্জেলেসে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া অলিম্পিকে ১২৮ বছর পর ফিরছে ক্রিকেট। যেখানে পুরুষ ও নারী উভয় বিভাগেই ছয়টি করে দল অংশ নেবে।
স্টিভ ওয়াহ জানিয়েছেন, অলিম্পিকে সোনা জয়ের লক্ষ্য নিয়ে এরই মধ্যে দল গঠনের প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন।
তাঁর ভাষায়, ‘ক্রিকেট অলিম্পিকে ফিরছে শুনেই চীন খেলোয়াড় তৈরি করা শুরু করেছে। তারা জিততে চায়।’
তবে বাস্তবতা ভিন্ন। এ পর্যন্ত এই প্রতিযোগিতায় কোন কোন দল খেলবে, কিংবা কোন মানদণ্ডে দল নির্বাচন হবে—তা পরিষ্কার নয়।
ক্রিকেটে এখনো চীনের অবস্থান খুবই নিচে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তাদের উপস্থিতিও সীমিত। এ প্রেক্ষাপটে অলিম্পিকে চীনের জায়গা করে নেওয়া খুবই অনিশ্চিত।
আপনার মতামত লিখুন :