বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২৫, ২০২৫, ০১:০১ পিএম

banner

মাঠেই বন্ধ হয়েছিল তামিমের হৃদস্পন্দন, ফিরিয়েছিলেন যিনি

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২৫, ২০২৫, ০১:০১ পিএম

মাঠেই বন্ধ হয়েছিল তামিমের হৃদস্পন্দন, ফিরিয়েছিলেন যিনি

ছবি: সংগৃহীত

বিকেএসপির মাঠেই তামিম ইকবালের হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। সেখানে হেলিকপ্টার আনা হলেও ঢাকায় নেওয়ার মতো অবস্থা ছিল না। এমন পরিস্থিতিতে তাকে দ্রুত অ্যাম্বুলেন্সে করে নেওয়া হয় নিকটতম কেপিজি হাসপাতালে। বিকেএসপির কোচ মন্টু দত্ত সেই সময়ের পরিস্থিতি বর্ণনা করে বলেছিলেন, “যদি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হয়, আমরা হয়তো তামিমকে আর ফিরে পাব না।”

গুরুতর সেই মুহূর্তে তামিম ইকবালের হার্টবিট চালু করা ছিল সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। আর সেই কাজটি করেছিলেন বিকেএসপির ট্রেনার ইয়াকুব চৌধুরী ডালিম। তামিমের হার্টবিট যখন পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, তখন টানা সিপিআর দিয়েছিলেন এই সাবেক ছাত্র।

নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে ডালিম বলেন, “গতকালের ঘটনা কোনোদিন ভুলব না। পুরো সময় আমি তামিম ভাইয়ের সাথে ছিলাম, মাঠ থেকে অ্যাম্বুলেন্স পর্যন্ত এবং তারপর হাসপাতালে। অ্যাম্বুলেন্সে আমাদের সাথে দেবু-দাদা (দেব চৌধুরী) ছিলেন। দাদা অ্যাম্বুলেন্সে বসে সবার সাথে যোগাযোগ করছিলেন, তবে আমি জানতাম না কী করা উচিত। আমি অনেকটাই ঘাবড়ে গিয়েছিলাম।”

ডালিম আরও বলেন, “একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল, তামিম ভাইকে হারিয়ে ফেলছি। তবে মনকে শক্ত করে, অবিচলভাবে সিপিআর করতে থাকলাম। পুরো পরিস্থিতি বর্ণনা করার মতো অবস্থা ছিল না, বারবার অ্যাম্বুলেন্সে পড়ে থাকা তামিমের নিথর দেহটা চোখের সামনে আসছিল। মনে হচ্ছিল যেন সবটা স্বপ্নে ঘটছে।”

বিকেএসপির এই ট্রেনারের মতে, টানা ২৫০ থেকে ৩০০ সিপিআর চেস্ট কমপ্রেশন করার পর তামিমের হৃদস্পন্দন ফিরে আসে। তারপর তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়, যেখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।

আরবি/এফআই

Link copied!