সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ২০, ২০২৫, ০৩:৪১ পিএম

স্টেডিয়াম থেকে আজহারউদ্দিনের নাম মুছে ফেলার নির্দেশ

স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ২০, ২০২৫, ০৩:৪১ পিএম

স্টেডিয়াম থেকে আজহারউদ্দিনের নাম মুছে ফেলার নির্দেশ

ভারতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন

ভারতের ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মুহাম্মদ আজহারউদ্দিন মানেই যেন বিতর্ক। ক্যারিয়ারে বেশ কয়েকবার ফিক্সিংসহ নানা বিষয়ে জড়িয়ে বিতর্কের জন্ম দিয়েছিলেন এই ক্রিকেটার। এবার নতুন করে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে এই ক্রিকেটারকে নিয়ে।

হায়দ্রাবাদের স্টেডিয়াম থেকে আজহারের নাম মুছে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে হায়দ্রাবাদ ক্রিকেট সংস্থাকে। স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ উঠেছে ভারতের সাবেক এই অধিনায়কের বিরুদ্ধে।

সংবাদমাধ্যম ‘ক্রিকবাজের’ এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, হায়দ্রাবাদের রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আজহারের নামে একটি স্ট্যান্ড রয়েছে। সেই স্ট্যান্ডের নাম পরিবর্তন, এমনকি টিকিট থেকেও আজহারের নাম মুছে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে হায়দ্রাবাদ ক্রিকেট সংস্থাকে।

হায়দ্রাবাদ ক্রিকেট সংস্থার এথিক্স অফিসার ও অম্বুডস্‌ম্যান বিচারপতি ভি ঈশ্বরাইয়া এই নির্দেশ দিয়েছেন। চলতি বছর ২৮ ফেব্রুয়ারি আজহারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছিল লর্ডস ক্রিকেট ক্লাব।

রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে যখন আজহারের নামে স্ট্যান্ড হয়েছিল, তখন তিনি সেই ক্রিকেট সংস্থার সভাপতি। যে বৈঠকে এই নামে সিলমোহর পড়েছিল, সেই বৈঠকেরও সভাপতিত্ব করেছিলেন আজহার। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, জোর করে নিজের নামে স্ট্যান্ডের নামকরণ করেছেন তিনি। এমনকি, টিকিটে যে তার নাম থাকবে সেটিও তিনিই ঠিক করেছিলেন। ফলে তার নাম সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এদিকে অভিযোগ উঠলেও নিজের অবস্থান থেকে সরছেন না আজহারউদ্দিন। অভিযোগের বিরুদ্ধে পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে আজহার জানান, প্রয়োজনে আদালতে যাবেন তিনি।

এ নিয়ে তিনি বলেন, ‘স্বার্থের সংঘাতের কোনও ঘটনা ঘটেনি। আমি এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করব না। আমি এত নিচে নামতে পারব না। ১৭ বছর ক্রিকেট খেলেছি। ১০ বছর দেশের অধিনায়ক ছিলাম। তার পরে আমি এই পেলাম। এ ভাবেই কি হায়দরাবাদে ক্রিকেটারদের সঙ্গে ব্যবহার করা হয়? সবাই দেখলে হাসবে। আমরা হাই কোর্টে যাব। আদালত ঠিক করে দেবে কী হবে।’

আরবি/আরডি

Link copied!