ভালো শুরু কাজে লাগাতে পারল না বাংলাদেশ। নিয়মিত উইকেট হারানোর সঙ্গে ডট খেলল ১৮১ বল, যা ৩০.১ ওভারের সমান! তাই বাঁচা-মারার ম্যাচে খুব বড় হল না তাদের সংগ্রহ। অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর ফিফটিতে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৯ উইকেটে ২৩৬ রান।
প্রথম ওভারে দারুণ বোলিংয়ের পুরস্কার পেলেন তাসকিন আহমেদ। টানা পাঁচটি ডট বল করে শেষটি ভেতরে ঢোকান অভিজ্ঞ পেসার। উইল ইয়াংয়ের ব্যাট-প্যাডে ফাঁক দিয়ে বল আঘাত করে স্টাম্পে। মাঝারি পুঁজি নিয়ে বাংলাদেশের শুরু হলো উইকেট মেডেন নিয়ে। তিন নম্বরে নামলেন কেন উইলিয়ামসন। অন্য প্রান্তে আরেক ওপেনার ডেভন কনওয়ে।
শুরুতে দুই উইকেট নেওয়ার পর নিউ জিল্যান্ডের ব্যাটসম্যানদের ওপর চাপ ধরে রাখতে পারল না বাংলাদেশ। পাল্টা আক্রমণে এরই মধ্যে পঞ্চাশছোঁয়া জুটি গড়লেন রাচিন রাভিন্দ্রা ও ডেভন কনওয়ে, ৫৭ বলে। ১৫ ওভারে নিউ জিল্যান্ডের সংগ্রহ ২ উইকেটে ৭১ রান। অবিচ্ছিন্ন জুটির সংগ্রহ ৫৬ রান। কনওয়ে ৪৩ বলে ৩০ ও রাভিন্দ্রা ৩৭ বলে ৩৬ রানে অপরাজিত।
রান তাড়ায় ধীরে ধীরে জয়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে নিউ জিল্যান্ড। ২২তম ওভারে তারা পূর্ণ করেছে দলের একশ। এর আগে দশম ওভারে পঞ্চাশ করেছিল তারা। ২২ ওভারে নিউ জিল্যান্ডের সংগ্রহ করে ৩ উইকেটে ১০৩ রান।
বাংলাদেশের পুরো ইনিংসে পঞ্চাশছোঁয়া জুটি ছিল না একটিও। দ্বিতীয় ইনিংসে পরপর দুটি পঞ্চাশ রানের জুটি পেয়ে গেল নিউ জিল্যান্ড। চতুর্থ উইকেটে পঞ্চাশ রানের বন্ধন গড়েছেন রাচিন রাভিন্দ্রা ও টম ল্যাথাম।
প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৩৩ ওভারে নিউ জিল্যান্ডের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১৬৫ রান।