শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ২৬, ২০২৫, ০৪:০৮ পিএম

২৫০ কোটি টাকা সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিল বিসিবি

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ২৬, ২০২৫, ০৪:০৮ পিএম

২৫০ কোটি টাকা সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিল বিসিবি

ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) আর্থিক লেনদেন নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে ওঠা অনিয়মের অভিযোগের প্রেক্ষিতে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিয়েছে বোর্ড।  

শনিবার (২৬ এপ্রিল) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিসিবি জানায়, আর্থিক সিদ্ধান্তগুলো নিয়ম মেনেই নেওয়া হয়েছে। এতে কোনো ধরনের অনিয়ম হয়নি।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতির দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বেশ কিছু কাজে সমালোচিত হয়েছেন ফারুক আহমেদ। বোর্ড পরিচালকদের সঙ্গে সম্পর্কে দূরত্ব, বিপিএল আয়োজনে পেশাদারত্বের অভাব, টিকিট বিক্রি নিয়ে দর্শকদের ক্ষোভ, দলের বাজে পারফরম্যান্স, সবমিলিয়ে বেশ চাপেই আছেন ফারুক। এসবের মধ্যেই তার বিরুদ্ধে বিসিবির আর্থিক লেনদেনে অস্পষ্টতার অভিযোগ উঠেছে।

বিসিবি জানিয়েছে, সভাপতি ফারুক আহমেদ বোর্ডের আর্থিক স্বার্থ সংরক্ষণকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছেন। এর অংশ হিসেবে শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত ‘গ্রীন ও ইয়েলো’ জোনভুক্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানে আর্থিক লেনদেনে জড়িত থাকার সিদ্ধান্ত নেন।

আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিসিবি ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংকসমূহ থেকে ২৫০ কোটি টাকা উত্তোলন করে ২৩৮ কোটি টাকা গ্রীন ও ইয়েলো জোনভুক্ত ব্যাংকসমূহে পুনর্বিনিয়োগ করে।

বিসিবি জানিয়েছে, বাকি ১২ কোটি টাকা বিসিবির বিবিধ পরিচালনা ব্যয়ের জন্য নির্ধারিত একাউন্টে রাখা হয়েছে।

অর্থ স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত বোর্ড সভাপতি একা নেননি উল্লেখ করে বলা হয়, পরিচালনা পর্ষদকে না জানিয়ে ব্যাংক পরিবর্তন বা লেনদেনের সুযোগ নেই।

এসব ক্ষেত্রে বোর্ড পরিচালক ও বোর্ডের ফিনান্স কমিটি চেয়ারম্যান ফাহিম সিনহা এবং টেন্ডার ও পারচেজ কমিটি চেয়ারম্যান মাহবুবুল আনামের স্বাক্ষর নিতে হয়।

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে বিসিবি স্থায়ী আমানত সংরক্ষণের দায়িত্ব ১৩টি নির্ভরযোগ্য ব্যাংকে দিয়েছে। এর মাধ্যমে বিসিবির আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে ও অতিরিক্ত মুনাফা হয়েছে।

এর মাধ্যমে ১২ কোটি টাকার স্পন্সরশিপ পেয়েছে। অবকাঠামো উন্নয়নে বিসিবি অংশীদার ব্যাংক থেকে ২০ কোটি টাকা বিনিযোগের আশ্বাস পেয়েছে।

সংবাদমাধ্যমে বোর্ডের অর্থ স্থানান্তর সংক্রান্ত প্রতিবেদন ভুল তথ্যভিত্তিক এবং বোর্ড সভাপতি ফারুক আহমেদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার উদ্দেশ্য বলে অভিযোগ করেছে বিসিবি।

বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিসিবি সর্বোচ্চ মানের আর্থিক ব্যবস্থা বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!