মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২০, ২০২৫, ০৯:৩৭ এএম

কেনেডি হত্যায় সিআইএর ভূমিকা নিয়ে ধোঁয়াশা

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২০, ২০২৫, ০৯:৩৭ এএম

কেনেডি হত্যায় সিআইএর ভূমিকা নিয়ে ধোঁয়াশা

আমেরিকান প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি ছবি: ইন্টারনেট

প্রাক্তন আমেরিকান প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির হত্যাকাণ্ডসংক্রান্ত ৬৩ হাজার পাতার নথি প্রকাশ্যে এনেছে মার্কিন প্রশাসন। এতেই শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক। বেশকিছু প্রথম সারির আমেরিকান সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে, প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট হত্যায় দেশেরই গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর একটা অংশের ভূমিকা ছিল।

ট্রাম্প প্রশাসনের তরফ থেকে বলা হচ্ছে, কেনেডির হত্যাসংক্রান্ত এই নথিগুলিতে কোনো কাটছাঁট করা হয়নি। ট্রাম্প সোমবার জানিয়েছিলেন, কেনেডি হত্যাসংক্রান্ত প্রায় ৮০ হাজার পাতার নথি প্রকাশ করবে তাঁর সরকার। 

ইউএস ন্যাশনাল আর্কাইভস অ্যান্ড রেকর্ডসের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত প্রায় ২২০০ ফাইল আপলোড করা হয়েছে। এরপরই প্রায় ৬২ বছরের পুরোনো হত্যাকাণ্ড নিয়ে নতুন করে হইচই শুরু হয়েছে।

নথিতে গ্যারি আন্ডারহিল নামে সিআইএরই এক প্রাক্তন অফিসারের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। যিনি তার এক বন্ধুকে জানিয়েছিলেন যে, তার সন্দেহ কেনেডিকে খুনের পেছনে আমেরিকান গুপ্তচর সংস্থার একাংশের হাত রয়েছে। লি হার্ভি অসওয়াল্ড নামে যে ব্যক্তিকে কেনেডি হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, তাকে সেই সময় ফাঁসানো হয়েছিল বলেও দাবি করেছিলেন আন্ডারহিল।

১৯৬৩ সালের নভেম্বরে ডালাসে খুন হয়েছিলেন কেনেডি। এর পরপরই ওয়াশিংটন থেকে পালিয়ে নিউ জার্সিতে তার সেই বন্ধুর বাড়ি চলে গিয়েছিলেন আন্ডারহিল। সেই বন্ধুর দেওয়া সাক্ষ্যের উল্লেখ রয়েছে কেনেডি হত্যাসংক্রান্ত সদ্য প্রকাশিত নথিতে।

রহস্যজনকভাবে কেনেডির মৃত্যুর ছয় মাসের মাথায় রহস্যজনক পরিস্থিতিতে উদ্ধার হয় আন্ডারহিলের মৃতদেহও। তাঁর শরীরে গুলির আঘাত ছিল, কিন্তু অটোপ্সি রিপোর্টে বলা হয়, আন্ডারহিল নিজেই নিজেকে গুলি করেছিলেন।

আন্ডারহিলের রহস্য-মৃত্যুর পরে গোটা ঘটনাপ্রবাহে সিআইএ-র ভূমিকার বিষয়টি আরও বেশি করে নজরে আসে।

কেনেডি হত্যাকাণ্ড সংক্রান্ত গোপন নথি প্রকাশ্যে আসার পরে আরও একটি বিষয় নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। আমেরিকান সংবাদমাধ্যমের একাংশই বলতে শুরু করেছে যে, ইজ়রায়েলের গুপ্তচর বাহিনীর সঙ্গে সিআইএ-র নানা ধরনের যোগসাজসের বহু পুরোনো ঘটনা ফের সামনে চলে এসেছে।

এই প্রসঙ্গে জেমস অ্যাঙ্গেলটন নামে সিআইএর এক প্রাক্তন অফিসারের নামও উঠে এসেছে। সংবাদমাধ্যম গুলোর দাবি, এই অফিসারই সিআইএর সঙ্গে ইসরায়েলি গুপ্তচর বাহিনীর যাবতীয় যোগাযোগ একা হাতে সামলাতেন এবং এ-সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য গোপন রাখার ভার ছিল তারই হাতে।

আরবি/এসএম

Link copied!