মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২০, ২০২৫, ০২:২৩ পিএম

সমুদ্রসৈকতে রহস্যময় ফেনা, গায়ে লাগলেই বিপদ

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২০, ২০২৫, ০২:২৩ পিএম

সমুদ্রসৈকতে রহস্যময় ফেনা, গায়ে লাগলেই বিপদ

সমুদ্রসৈকতে বিষাক্ত ঘন ফেনা ছবি: দ্য ইনডিপেন্ডেন্ট

দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার উপকূলীয় শহর এডিলেডের সমুদ্রসৈকতে বিষাক্ত ঘন ফেনা দেখা দিয়েছে। এই ফেনা গায়ে লাগলেই অসুস্থ হয়ে পড়ছে মানুষ। এখন পর্যন্ত ১০০ জনেরও বেশি সার্ফার অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলে জানা গেছে।

এদিকে সি ড্রাগন, মাছ ও অক্টোপাসের মতো হাজারও মৃত সামুদ্রিক প্রাণী উপকূলে ভেসে আসছে। সার্ফারদের অসুস্থতা ও সামুদ্রিক প্রাণীর মৃত্যুর জন্য রহস্যময় এই ফেনাকেই দায়ী করা হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় সৈকত।

ভারত মহাসাগরের কোল ঘেঁষে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার একাধিক সমুদ্রসৈকতে সম্প্রতি রহস্যজনক বিষাক্ত ফেনা ছড়িয়ে পড়ে। এর ছোঁয়ায় স্থানীয় বাসিন্দাদের অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ায় ওই অঞ্চলে আতঙ্ক দেখা দেয়।

সাউথ অস্ট্রেলিয়া অঙ্গরাজ্যের রাজধানী এডিলেড থেকে ৮৫ কিলোমিটার দক্ষিণে ওয়েটপিঙ্গা ও পারসন্সসহ বেশ কয়েকটি সমুদ্রসৈকত গত কয়েকদিন ধরে হলুদ রঙের ঘন ফেনায় ঢেকে রয়েছে। এতে গভীর সমুদ্র থেকে ভেসে আসে অসংখ্য মরা মাছসহ নানা প্রজাতির সামুদ্রিক প্রাণী।

সার্ফিং করতে আসা পর্যটকদের কাছে অঞ্চলটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। এখন পর্যন্ত সমুদ্রে নেমে শতাধিক সার্ফার অসুস্থ হয়েছেন। সুমদ্রে নেমে বিষাক্ত ঘন ফেনায় ভিজে অনেকেই ঝাপসা দৃষ্টি, চোখ চুলকানো, জ্বর, কাশি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করছেন। 

স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ নাগরিকদের নিরাপত্তায় অনির্দিষ্টকালের জন্য জনপ্রিয় সমুদ্র সৈকতগুলো বন্ধ ঘোষণা করেছে। গবেষণা ও পরীক্ষার জন্য বিষাক্ত ফেনার নমুনা এডিলেডে নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। 

বিশেষজ্ঞদের মতে, গরম তাপমাত্রা, স্থির জলরাশী আর চলমান সামুদ্রিক তাপপ্রবাহের কারণে গভীর সমুদ্রে এই ফেনার সৃষ্টি হতে পারে। এ ধরনের পরিবেশ বিপর্যয় এর আগে দেখেনি এই এলাকার বাসিন্দারা। 

তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

আরবি/এসএম

Link copied!