মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ১২, ২০২৫, ০২:৫৪ পিএম

পরমাণু ইস্যুতে সমঝোতার পথে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ১২, ২০২৫, ০২:৫৪ পিএম

পরমাণু ইস্যুতে সমঝোতার পথে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র

ছবি: সংগৃহীত

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমানে আজ থেকে শুরু হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যকার পরমাণু আলোচনা। এখন পর্যন্ত উভয় দেশই এই আলোচনার প্রতি ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক দূত স্টিভ উইটকফ জানিয়েছেন, ইরানকে ছাড় দিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র। 

অন্যদিকে, ইরানও জানিয়েছে, তারা এই কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে মূল্য দিতে চায়। তবে ইরান তাদের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি ‘বাস্তব এবং ন্যায্য’ চুক্তি চায়।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে প্রকাশিত স্টিভ উইটকফের সাক্ষাৎকারে বলা হয়েছে, তিনি স্বীকার করেছেন যে ট্রাম্প প্রশাসন নতুন পরমাণু চুক্তি নিশ্চিত করার জন্য ইরানকে ছাড় দিতে প্রস্তুত। 

আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুর মাত্র একদিন আগে তিনি এই মন্তব্য করেন।

তিনি আরও বলেছেন, ইরান যদি পরমাণু কর্মসূচির কার্যকলাপ কমাতে অস্বীকার করে, তবে বিষয়টি সরাসরি ট্রাম্পের কাছে পাঠানো হবে। 

পাশাপাশি উইটকফ ওয়াশিংটনের তথাকথিত ‘রেড লাইন’ বা চূড়ান্ত সীমারেখা বজায় রাখার অঙ্গীকারের ওপর জোর দিয়ে উল্লেখ করে বলেছেন, যেকোনো সমাধানে অবশ্যই ‘যাচাই-বাছাইয়ের ব্যবস্থা’ অন্তর্ভুক্ত থাকতে হবে।

এদিকে, ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাগায়ী গতকাল শুক্রবার ইঙ্গিত দিয়ে তাঁর এক্স অ্যাকাউন্টে লিখেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের উচিত তাদের বিদ্যমান সংঘাতপূর্ণ বাগাড়ম্বর সত্ত্বেও গঠিত এই সিদ্ধান্তকে মূল্যবান মনে করা।’

অপরদিকে, ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির উপদেষ্টা ও সাবেক কূটনীতিক আলী শামখানি গতকাল শুক্রবার নিশ্চিত করেছেন যে, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি মার্কিন কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরোক্ষ আলোচনায় বসতে ওমানের পথে রয়েছেন। 

তিনি জোর দিয়ে বলেন, ইরান একটি প্রকৃত, ন্যায্য ও বাস্তবায়নযোগ্য চুক্তি চাইছে। ওয়াশিংটন আন্তরিকভাবে আলোচনায় বসলে পথ পরিষ্কার ও সোজা হবে।

উল্লেখ্য, ট্রাম্প তাঁর প্রথম মেয়াদে ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে একতরফাভাবে প্রত্যাহার করে নেন এবং ইরানের ওপর ব্যাপক অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা পুনরায় আরোপ করেন। এখনো ইরানের উপর অনেকগুলো নিষেধাজ্ঞা চলমান আছে।

আরবি/এসএম

Link copied!