রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ৫, ২০২৫, ০৯:২২ এএম

মার্কিন পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক আরোপ করা হবে

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ৫, ২০২৫, ০৯:২২ এএম

মার্কিন পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক আরোপ করা হবে

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষ থেকে পণ্যের ওপর নতুন করে ৩৪ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণার পর, পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে চীনও মার্কিন পণ্যের ওপর একই পরিমাণ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

চীনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, আগামী ১০ এপ্রিল থেকে সব মার্কিন পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ৩৪ শতাংশ শুল্ক কার্যকর হবে। একই সময়, যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা কিছু বিরল পণ্যের ওপর রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ আরোপ করার কথাও জানিয়েছে বেইজিং। এই পদক্ষেপ বিশ্লেষকদের মতে, বিশ্ববাজারে বাণিজ্যযুদ্ধকে আরও তীব্র করে তুলবে এবং বৈশ্বিক অর্থনীতি ও বাণিজ্যে আরও অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করবে।

শুক্রবার (৪ এপ্রিল) আলজাজিরায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে চীনের অর্থ মন্ত্রণালয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, নতুন শুল্ক ব্যবস্থা ১০ এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে। এর আগে, ২ এপ্রিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ঘোষণা করেছিলেন, চীনা পণ্যের ওপর ৩৪ শতাংশ নতুন শুল্ক আরোপ করা হবে, যা পূর্বে ২০ শতাংশ শুল্কের সঙ্গে যোগ হয়ে মোট শুল্ক হার ৫৪ শতাংশে পৌঁছাবে।

চীনের অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই নতুন শুল্ক আরোপের পূর্বে তারা মার্কিন কয়লা এবং তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) পণ্যের ওপর ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল, যা এখন আরও ৩৪ শতাংশ বাড়ানো হবে।

চীনের এই পদক্ষেপের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ট্রাম্প তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম **ট্রুথ সোশ্যাল**-এ এক পোস্টে বলেন, "চীন ভুল খেলেছে। তারা আতঙ্কিত, কিন্তু সবচেয়ে বড় কথা হলো, তাদের এই যুদ্ধ চালানোর সামর্থ্য নেই।"

এ ছাড়া, ট্রাম্প আরও দাবি করেন, চীনের পাল্টা শুল্ক ঘোষণার পর, ভিয়েতনাম তার প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে এবং মার্কিন পণ্যের ওপর শুল্ক শূন্য শতাংশে নামিয়ে আনার প্রস্তাব দিয়েছে। তিনি জানান, ভিয়েতনাম এর আগে তিন মাস সময় চেয়েছিল এবং যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি বাড়ানোরও প্রস্তাব দিয়েছিল।

বিশ্লেষকদের মতে, বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনীতির মধ্যে চলমান এই শুল্ক যুদ্ধ শুধু চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যেই নয়, বরং বিশ্বজুড়েই বিনিয়োগ, উৎপাদন ও সরবরাহ ব্যবস্থায় বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে, যা বৈশ্বিক বাণিজ্যের জন্য অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি করবে।

আরবি/এসএস

Link copied!