পরমাণু কার্যক্রম বন্ধ করতে একের পর এক মার্কিন নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল ইরানের ওপর। তবে পরমাণু স্থাপনায় কখনও সরাসরি হামলা করেনি যুক্তরাষ্ট্র। বরং ইরানকে পরমাণু কার্যক্রম সীমিত করার পরামর্শ দিয়েছে দেশটি।
বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) ট্রাম্প জানায়, মে মাসে ইসরায়েল ইরানের পরমাণু স্থাপনায় যৌথ হামলার প্রস্তাব করে। এবং ইরানের পাল্টা হামলার জন্য আগাম মার্কিন সাহায্য চেয়েছে ইসরায়েল।
মে মাসে ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরিকল্পনা করছিল ইসরায়েল। দেশটির লক্ষ্য ছিলো স্থাপনা গুলোতে হামলা করে পরমাণু কার্যক্রম এক বছর পিছিয়ে দেয়া বা যেকোনও ভাবে পরমাণু কার্যক্রম পন্ড করে দেয়া। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইসরায়েলকে পরিকল্পনা বাতিল করে দিতে বলেন।
জাতিসংঘের পারমাণবিক পর্যবেক্ষণ সংস্থার প্রধান রাফায়েল গ্রোসির মতে, পারমাণবিক অস্ত্র থেকে খুব বেশি দূরে নেই ইরান। আর মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে ইরান স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনের সবচেয়ে বড় সমর্থক। তাই ইসরাইয়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধে, ইরান ইসরায়েলের জন্য একটি মাথা ব্যাথার কারণ।
রাফায়েল গ্রোসি ফরাসি পত্রিকা লে মন্ডেকে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ইরানের কাছে খন্ড খন্ড পারমাণবিক শক্তি আছে। আমাদের স্বীকার করতেই হবে, দেশটি ধীরে ধীরে তাদের কার্যক্রম সম্প্রসারণ করছে। যেকোনও সময়ে তারা খন্ডগুলোকে এক করে ফেলবে।
আপনার মতামত লিখুন :