সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২, ২০২৫, ১২:৫২ পিএম

ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, পৃথিবী ধ্বংসের শঙ্কা

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২, ২০২৫, ১২:৫২ পিএম

ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, পৃথিবী ধ্বংসের শঙ্কা

ছবিঃ সংগৃহীত

পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে বিশাল গ্রহাণু ২০২৪ ওয়াইআর-৪ বা ‘সিটি-কিলার’। এটি একটি অ্যাপোলো ধরনের (পৃথিবী অতিক্রমকারী) গ্রহাণু ও ভূ-নিকটস্থ বস্তু যেটির প্রাক্কলিত ব্যাস ৪০ থেকে ৯০ মিটার। প্রায় ১৩০ থেকে ৩০০ ফুট প্রশস্ত গ্রহাণুটি যদি কোনো ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় আঘাত করে তবে তা মারাত্মক ধ্বংসযজ্ঞ ঘটাবে।

২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের হিসাব অনুযায়ী ২০৩২ সালের ২২শে ডিসেম্বর এই গ্রহাণু পৃথিবীতে আঘাত করার সম্ভাবনা ২৮০ ভাগের এক ভাগ (০.৩৬%)। আর এর ফলেই উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বজুড়ে। তবে এ উদ্বেগ থেকে মুক্তি দিয়ে কিছুটা স্বস্তির খবর এনে দিল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা (NASA)। খবর এনডিটিভি

সংস্থাটি জানিয়েছে, ঝুঁকি মূল্যায়নের পরে গ্রহাণুটির সম্ভাব্য আঘাতের হার এখন ৩ দশমিক ১ শতাংশ থেকে কমে ১ দশমিক ৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।

প্ল্যানেটারি সোসাইটির প্রধান বিজ্ঞানী ব্রুস বেটস সতর্ক করে বলেন, এটি যদি প্যারিস, লন্ডন বা নিউইয়র্কের ওপর আঘাত হানে তাহলে পুরো শহর এবং আশপাশের এলাকাগুলো ধ্বংস হয়ে যাবে। 
আন্তর্জাতিক মহাকাশ সংস্থাগুলো এ সমস্যার সম্ভাব্য প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিয়ে কাজ করছে। কেনেডি স্পেস সেন্টারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাদের হাতে যথেষ্ট সময় আছে কিন্তু পরিকল্পনা শুরু করার সময় এখনই।

নাসা ইতোমধ্যে চীনের সিএনএসএ, রাশিয়ার রসকসমস এবং ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির (ইএসএ) মতো আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে কাজ করছে।

নাসার এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ধ্বংস করা সহজ, কিন্তু সমস্যা হলো সঠিক সময়ে সঠিক জায়গায় বিস্ফোরক পৌঁছে দেওয়া। সেটাই সবচেয়ে কঠিন কাজ।

গ্রহাণুর গঠন সম্পর্কে এখনো কোনো নিশ্চিত তথ্য পাওয়া যায়নি। যদি এটি ২০১৩ সালে রাশিয়ার চেলিয়াবিনস্কে বিস্ফোরিত গ্রহাণুর মতো ঝুঁকিপূর্ণ উপাদান দিয়ে তৈরি হয়, তবে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের সময় এটি ভেঙে পড়তে পারে। তবে, যদি এটি ধাতু বা কঠিন শিলা দিয়ে তৈরি হয়, তাহলে এটি ধ্বংস বা গতিপথ পরিবর্তন করতে আরও শক্তিশালী বিস্ফোরণের প্রয়োজন হতে পারে।

আরবি/এসএস

Link copied!