রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জানুয়ারি ১৩, ২০২৫, ০৯:৫৩ এএম

এবার আলোচনায় টিউলিপের পারিবারিক বন্ধু সালমানপুত্র শায়ান

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জানুয়ারি ১৩, ২০২৫, ০৯:৫৩ এএম

এবার আলোচনায় টিউলিপের পারিবারিক বন্ধু সালমানপুত্র শায়ান

ছবি: সংগৃহীত

একের পর এক অভিযোগ প্রকাশ হচ্ছে যুক্তরাজ্যের অর্থ ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী এবং শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে। বিনামূল্যে পাওয়া একটি ফ্ল্যাট নিয়ে মিথ্যাচারের পর থেকেই বেশ চাপে রয়েছেন তিনি। এমন পরিস্থিতিতে নতুন করে আলোচনায় এসেছেন তার পারিবারিক বন্ধু ও বাংলাদেশি ধনকুবের সালমান এফ রহমানের ছেলে শায়ান ফজলুর রহমান। তিনি ব্রিটিশ রাজার হাত ধরে ২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠিত দাতব্য সংস্থা ব্রিটিশ এশিয়ান ট্রাস্টের উপদেষ্টা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান।

জানা গেছে, সালমান ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে অনুসন্ধান করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এর মধ্যে গত আগস্টে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) সালমান, তার ছেলে শায়ান ও পুত্রবধূ শাজরেহ রহমানের ব্যাংক হিসাব জব্ধ করেছে। এ খবর প্রকাশ করে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শায়ান ব্রিটিশ মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের ‘পারিবারিক বন্ধু’। তিনি বাংলাদেশের ‘ধনকুবের’ সালমান এফ রহমানের ছেলে। টিউলিপের খালা শেখ হাসিনা লন্ডনে এলে শায়ানের ১৩ লাখ পাউন্ডের (প্রায় ২০ কোটি টাকা) বাড়িতে ‘বিনাভাড়ায়’ থাকতেন।

বর্তমানে ব্রিটিশ এশিয়ান ট্রাস্টের উপদেষ্টা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান শায়ান রহমান। এক সময় তিনি তাদের পারিবারিক নিয়ন্ত্রণে থাকা বেক্সিমকো গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন। দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পরও ব্রিটিশ সংস্থাটির ওয়েবসাইটে তার সেই পরিচয়ই দেখানো হচ্ছে।

এ বিষয়ে ব্রিটিশ এশিয়ান ট্রাস্ট এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আমরা শায়ানের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের বিষয়ে অবগত। আমরা বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহের দিকে নজর রাখছি।’

জানা গেছে, শায়ানের জন্ম যুক্তরাজ্যে। এই সূত্রে তিনি একজন ব্রিটিশ নাগরিক ও আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ী। তিনি কিংবা তার স্ত্রী কখনও কোনো অপরাধে অভিযুক্ত হননি। সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সম্পৃক্ততার কারণে অন্য ৩০০ জনের সঙ্গে কেবল বাংলাদেশেই তাদের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়েছে। এটা পুরোপুরি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত পদক্ষেপ। এমনটাই জানিয়েছেনে তার এক মুখপাত্র।

শায়ান আইএফআইসি ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠনে তিনি পরিচালক পদও হারান।

ব্রিটিশ এশিয়ান ট্রাস্টে শায়ান আড়াই লাখ পাউন্ড অনুদান দিয়েছেন বলে ধারণা করা হয়। সম্প্রতি সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের অর্থ পাচার নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সেই অনুদানের প্রসঙ্গ তোলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শায়ানের ‘দানশীলতা’ নিয়ে তিনি রসিকতাও করেন।

আরবি/জেআই

Link copied!