রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


মো. সায়েম ফারুকী

প্রকাশিত: জানুয়ারি ৩১, ২০২৫, ০৬:৪৫ পিএম

বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ

২১ এপ্রিল শুরু হবে বসন্তকালীন সম্মেলন

মো. সায়েম ফারুকী

প্রকাশিত: জানুয়ারি ৩১, ২০২৫, ০৬:৪৫ পিএম

২১ এপ্রিল শুরু হবে বসন্তকালীন সম্মেলন

ছবি: সংগৃহীত

টেকসই উন্নয়ন, সবুজ অর্থায়ন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলা, বিশ্ব পরিবেশের জন্য সুযোগ-সুবিধা ও জাতীয়ভাবে সার্বিক উন্নয়নে কতটুকু অবদান রাখা সম্ভব- এসব বিষয় নিয়ে শুরু হচ্ছে  বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের (আইএমএফ) বসন্তকালীন বৈঠক। এ বৈঠক শুরু হবে ২১ এপ্রিল। সপ্তাহব্যাপী এ বৈঠক শেষ হবে ২৬ এপ্রিল। যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটনে সংস্থা দুটির প্রধান কার্যালয়ে ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

বিশ্বে যে যু্দ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে তার ফলে বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক খাতগুলোর মেরুদণ্ড নাড়িয়ে দিয়েছে। সেই জায়গা থেকে কীভাবে উত্তরণ হওয়া যায়, সেসব বিষয় নিয়ে যেমন আলোচনা হবে। তেমনি একইভাবে আলোচনায় উঠে আসবে জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টিও। এছাড়া জ্বালানি কিভাবে সাশ্রয় করা যায়, বিশেষ করে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বেরিয়ে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তর করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা হবে চলতি বছরের বৈঠকে। একই সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি এবং যেসব সমুদ্রপথ রয়েছে, সেখানে যাতে বাণিজ্যিক যোগাযোগ ব্যাহত না হয় সেদিকে নজর দেওয়ার কথা জানিয়েছেন আলোচকরা। এবারের সভার মূল আলোচ্য বিষয় রয়েছে ৬টি। এর মধ্যে টেকসই উন্নয়ন, সবুজ অর্থায়ন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলা, বিশ্ব পরিবেশের জন্য সুযোগ-সুবিধা ও জাতীয়ভাবে সার্বিক উন্নয়নে কতটুকু অবদান রাখা সম্ভব- এসব বিষয়ে দেওয়া হবে গুরুত্ব। আইএমএফকে বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা দেওয়া ও আগামী দিনে অর্থনীতির সার্বিক পরিস্থিতি ভালো রাখতে বাংলাদেশের করণীয় কী, সেই বিষয়ে পরামর্শ দেবে আইএমএফ।

বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয়, নবায়নযোগ্য জ্বালানি বাড়াতে বিশ্বব্যাংক গুরুত্ব দিচ্ছে, সেখানে সহায়তা থাকবে। অন্যান্য অর্থনৈতিক ইন্সটিটিউটকেও এগিয়ে আসতে হবে। সব দেশের বাজেট পরিকল্পনায়, মুদ্রানীতিতে জলবায়ু বিপর্যয় থেকে উত্তরণের বিষয়টি রাখতে হবে। নগরকে নিরাপদ করার পাশাপাশি তৃণমূলেও শক্তিশালী পরিকল্পনা জরুরি বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেন, ‘নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগের পরিকল্পনা এখন থেকে না রাখলে ভবিষ্যৎ পরিস্থিতি অনিরাপদ হবে। সামষ্টিক জনগোষ্ঠীর স্বার্থে সেটি করতে হবে।’এছাড়া বিভিন্ন দেশে মূল্যস্ফীতি ও মুদ্রাস্ফীতির যে ঘটনাগুলো ঘটছে, সেগুলো এবারের আলোচনায় গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এটি নিয়ন্ত্রণে যে মনিটরিং পলিসি রয়েছে, সেখানে কী ধরনের পরিবর্তন আনা দরকার, সেসব বিষয়েও পরামর্শ দেবেন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা।

আরবি/জেডআর

Link copied!