খুলনা ব্যুরো

প্রকাশিত: ২৩ জুন, ২০২৪, ০৭:৪৩ পিএম

অনলাইন সংস্করণ

খুলনায় আ’লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

ছবি: সংগৃহীত

মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, আওয়ামী লীগের সৃষ্টি অসহায়, বঞ্চিত, বাঙালির অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করতে। এ দেশের স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা, গণতন্ত্র থেকে উন্নয়ন সবকিছুই আওয়ামী লীগের হাত ধরে হয়েছে। আওয়ামী লীগ তথা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালি জাতি পেয়েছে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ। এ দেশের যা কিছু অর্জন সকল কিছুই আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে হয়েছে। এ দেশের মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার দিয়েছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের হাতে যখনই দেশ পরিচালনার ভার এসেছে তখনই দেশ ও দেশের মানুষের উন্নয়ন হয়েছে। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সমকক্ষ বা সমান দাবিদার কোনো রাজনৈতিক দল এই মূহুর্তে বাংলাদেশে নেই। এক কথায় আন্দোলন-সংগ্রাম ও জনকল্যাণে পরিক্ষিত আওয়ামী লীগের বিকল্প কোনো রাজনৈতিক দল এখনও সৃষ্টি হয়নি। দেশ পরিচালনাতেও আওয়ামী লীগ সরকারের বিকল্প নাই। এক কথায় বলতে গেলে আওয়ামী লীগের হাতেই নিরাপদ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ। যতদিন আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে থাকবে দেশ, উন্নয়ন আর অগ্রগতিতে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ’। সঠিকভাবে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়া একমাত্র বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষেই সম্ভব, অন্য কোনো দলের পক্ষে নয়। এই ভাবনা থেকেই বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের প্রতি দেশবাসীর এত ভালোবাসা, এত আবেগ। দেশের যত বড় বড় অর্জন রয়েছে তা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের হাত ধরেই অর্জিত হয়েছে।

রবিবার সকাল সাড়ে ৯টায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী (হীরক জয়ন্তী) উপলক্ষে মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। এসময়ে বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা। আরো বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মিজানুর রহমান মিজান, সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু, বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায় ও বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর ইসলাম বন্দ। মহানগর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ এবং উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. মফিদুল ইসলাম টুটুলের পরিচালনায় এসমেয় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা এ্যাড. মো. আইয়ুব আলী মুন্সি, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, জামাল উদ্দিন বাচ্চু, শেখ মো. আনোয়ার হোসেন, কাউন্সিলর আলী আকবর টিপু, মো. শাহজাদা, কাউন্সিলর জেড এ মাহমুদ ডন, শেখ মো. জাহাঙ্গীর আলম, কামরুল ইসলাম বাবলু, বীরেন্দ্র নাথ ঘোষ, হাফেজ মো. শামীম, নুর মোহাম্মদ শেখ, এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, কাউন্সিলর ফকির মো. সাইফুল ইসলাম, তসলিম আহমেদ আশা, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান, এ্যাড. ফারুক হোসেন, আব্দুল হাই পলাশ, বাবুল সরদার বাদল, ফেরদৌস হোসেন লাবু, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুন্সি আইযুব আলী, মঈনুল ইসলাম নাসিম, চৌধুরী মিনহাজ উজ জামান সজল, জামিরুল হুদা জহর, চ. ম. মুজিবর রহমান, শেখ জাহিদুল ইসলাম, নুর ইসলাম, শেখ আবিদ উল্লাহ, মো. আব্দুর রশীদ, কাউন্সিলর শেখ হাসান ইফতেখার চালু, নজরুল ইসলাম তালুকদার, মো. ফয়েজুল ইসলাম টিটো, মো. শিহাব উদ্দিন, এ্যাড. শামীম মোশাররফ, মো. আযম খান, শেখ এশারুল হক, শেখ মো. রুহুল আমিন, আব্দুল হালিম সরদার, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, অহিদুল ইসলাম পলাশ, মুন্সি মো. সেলিম হোসেন, মীর মো. লিটন, মুন্সি মোতালেব মিয়া, ইউসুফ আলী খান, তকদীরে এলাহী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোতালেব মিয়া, রনজিত কুমার ঘোষ, এ্যাড. এ কে এম শাহজাহান কচি, মো. সফিকুর রহমান পলাশ, এম এ নাসিম, অধ্যা. এ বি এম আদেল মুকুল, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, এ্যাড. শেখ শামীম আহমেদ পলাশ, নাসরিন আখতার, শেখ নজিবুল ইসলাম নজিব, কাউন্সিলর এস এম মোজাফফর রশীদি রেজা, কাউন্সিলর জিয়াউল আহসান টিটু, কাউন্সিলর ইমরুল হাসান, কাউন্সিলর ইমাম হাসান চৌধুরী ময়না, কাউন্সিরর এস এম রাজুল হাসান রাজু, কাউন্সিলর জাকির হোসেন বিপ্লব, কাউন্সিলর ইমরুল হাসান, কাউন্সিলর কাজী আবুল কালাম আজাদ বিকু, জেসমিন সুলতানা শম্পা, পারভিন ইলিয়াছ, নুর জাহান রুমি, নাছরিন ইসলাম তন্দ্রা, আফরোজা জেসমিন বিথী, শওকাত হোসেন, কবির পাঠান, ইয়াছিন আরাফাত, শাকিল আহমেদ, মো. আমির হোসেন, মো. মোক্তার হোসেন, মো. আকবর আলী খান, তোতা মিয়া ব্যাপারী, কাউন্সিলর কনিকা সাহা, কাউন্সিলর এ্যাড. জেসমিন পারভীন জলি, মো. জিলহাজ¦ হাওলাদার, মো. আমিরুল ইসলাম বাবু, মো. ইদ্রিস আলী, জব্বার আলী হীরা, বায়েজিদ সীনা, মাহমুদুর রহমান রাজেসসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

এর আগে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী “হীরক জয়ন্তী” উপলক্ষে সকাল ৮টায় দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলণ, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান, সকাল ৯টায় দলীয় কার্যালয় হতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা নগরীর ৪ কিলোমিটার সড়ক প্রদক্ষিণ করে দলীয় কার্যালয় এসে শেষ হয়। শোভাযাত্রা শেষে দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা ও ৭৫ পাউন্ডের কেককাটা হয়। প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে দলীয় কার্যালয় আলোকসজ্জা করা হয়।

মন্তব্য করুন